বৃষ্টি.. পতনোন্মুখ পরাগকে উসকে দেয়
স্খলনের নেশা, লাজুক রেণু ঝেড়ে
ধূম্রল আড়ালে খুলে দেয় সঙ্কোচের ফটক,
কামান্ধ প্রলয়ের সৌষ্ঠবে বাজে বজ্রনিনাদ,
তুলে নেয় আদ্রক চুম্বন
ঘামের ঝর্নায় রচনা করে সায়েরি, প্রেম-প্রবাদ!
রাগিনীর অক্ষিসারে জ্বলজ্বলে কবিতা,
বৃষ্টির নন্দনে একাকার নদীটির আপন নাগমা
একজীবনের সমস্ত ব্যাকুলতা বয়ে
হয়েছে পরিনিতা খরস্রোতা!..
দহনের পরিক্রমা আর-
অজস্র উন্মাষিক মেঘের পাহাড় ডিঙিয়ে
নিশি ক্লান্ত বকের চোখে এঁকে দেয় পূর্ণিমা চুম্বন!…
কবিতার কবি’রাও উন্মত্ত হ্রেষা
ছন্দবদ্ধ শৃঙ্গারে আজকাল ঠিক পুষে না যাদের
ছুটে চলে দূর.. সমুদ্দুর..
ধ্রুপদী বুকে প্রলুব্ধ আলিঙ্গন তৃষ্ণায় আকণ্ঠ মন
স্বর্গীয় হুরেরাও
পুরুষের তাম্রতামাটে ঠোঁটে খুঁজে জীবনের গোপন সুর।
.
দা উ দু ল ই স লা ম।
১৮/৮/২৩
ছুটে চলে দূর.. সমুদ্দুর..
ধ্রুপদী বুকে প্রলুব্ধ আলিঙ্গন তৃষ্ণায় আকণ্ঠ মন
স্বর্গীয় হুরেরাও
পুরুষের তাম্রতামাটে ঠোঁটে খুঁজে জীবনের গোপন সুর।