কৃষ্ণকলি আমি তাহারে চিনি
চিনি তাহার কাজল কালো আঁখি
নেশাতুরা তাহার চোখের চাহনিতে
কি যানি কি মায়া আছে
সেই মায়ার বাধঁনে আচ্ছন্ন হয়ে থাকি।
কৃষ্ণকলি আমি তাহারে চিনি
চিনি তাহার বাঁকা ঠোঁটের হাসি
কি মধু আছে তাহাতে
চেয়ে থাকি অবিচল! দেখি
তাহার চিরল দাঁতের হাসি।
আমি চিনি তাহার মায়াবী মুখ
সেথায় খুজে পাই
জ্যোৎস্না রাতের প্রতিচ্ছবি।
ঘনকালো লম্বা কেশে
দক্ষিনা বাতাস যখন খেলা করে আনমনে
মনে হয় যেন এক টুকরো বর্ষার কালো মেঘ
এঁলো চুলে হাঁটছে উদাসী সমীরনে।
আমি চিনি তাহার বাঁকা চলন
পায়ে তাহার রুপার নুপুর
ধ্বনি তুলে সুমধুর
চলে হেলে দুলে
কৃষ্ণকলি আমি তাহারে চিনি
চিনি তাহার কাজল কালো আঁখি।।।।
কৃষ্ণকলি শব্দটি শুনলে বিশেষ একটি চরিত্র চোখের সামনে ভেসে উঠে।
কৃষ্ণকলি আমি তাহারে চিনি পড়লে কবিগুরুর স্বরবাণী মনকোণে উঁকি দিয়ে যায়।
আপনার কৃষ্ণকলি ভালো করে পড়লে লিখার স্বতন্ত্রতা ঠিকই চোখে পড়ে মি. পথিক।

কবিগুরুর কবিতাটি পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের মনের ভাবটা প্রকাশ করার দুরসাহস করলাম নিজের মত করে।। 😀
ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা নিরন্তর…
ধন্যবাদ… #মামুনুর রশিদ
ভালো লাগলো কবি গুরুর কৃষ্ণ কলি’কে মগজে নিয়ে আপনার কৃষ্ণ কলি’কে পড়তে । শুভ কামনা কবি !