আজকাল তুমি
জোসনার আলোর মতো হয়েছো।
তোমায় খুঁজে পাওয়া কার সাধ্যি।
ফারাক যেনো আমার
থেকে তোমার দূরত্ব।
সেটাও যেনো মনে হয়
কয়েক হাজার আলোকবর্ষ।
আমার মেঘরাজ
বৃষ্টির জল হয়ে তোমাকে স্পর্শ করে ?
সেখানেও কি তুমি করো দূরের কোনো সন্ধি ?
পড়ন্ত বিকেল
সোনালী মেঘের রেখা।
সূর্যের লুকোচুরি
বালিকার ধূসর তুষার
সবই লাগে ভালো।
ভেবে দেখি যতদূর তুমি
মনের অরণ্যে ঢাকা গুড়িগুড়ি মেঘ
যতো ঘোর অন্ধকার।
রূপালী আলোয় ধরো তুমি নিকটদূর।
আজকাল তুমি অনেকটা অদ্ভুত
অদৃশ্য বস্তুর মতো ধরাছোঁয়ার বাইরে
তোমায় খুঁজে ফেরা অনর্থক
সাত রাজ্যির ধন।
তবু যেনো মনে হয় যতদূর যাও
ভুলে যাওয়া পথচলা বেখেয়ালি দ্বার
বলে মাঝে মধ্যে অযাচিত
জেগে ওঠা সকালের সূর্যোদয়ের মতো
পাখির ডাকে সাড়া দেয়া ভোর।
“তবু যেনো মনে হয় যতদূর যাও
ভুলে যাওয়া পথচলা বেখেয়ালি দ্বার
বলে মাঝে মধ্যে অযাচিত
জেগে ওঠা সকালের সূর্যোদয়ের মতো।”
___ বেশ নান্দনিকতায় কবিতার সমাপ্তি ঘটেছে। শুভেচ্ছা রাখি সোনালী রোদ্দুরের।
সোনালী রোদ্দুরের জন্য শুভেচ্ছা।
অনেক ভাল লেখেছেন কবি
তবু যেনো মনে হয় যতদূর যাও
ভুলে যাওয়া পথচলা বেখেয়ালি দ্বার
বলে মাঝে মধ্যে অযাচিত
জেগে ওঠা সকালের সূর্যোদয়ের মতো
পাখির ডাকে সাড়া দেয়া ভোর।
খুব ভালো লাগলো পড়ে।
শুভেচ্ছা নিবেন
আমার মেঘরাজ
বৃষ্টির জল হয়ে তোমাকে স্পর্শ করে ?
সেখানেও কি তুমি করো দূরের কোনো সন্ধি ?