চার পাঁচটা শালিক মাথার ওপর দিয়ে গেল, ছুঁই-ছুঁই।
হাত উঁচালাম। এত প্রলম্বিত গতি যেন খাঁচাপলাতক
-পাখি। যাচ্ছে-বিলাসহীন সারিবাঁধা সন্ধ্যায়- এই
ক্রাইম ভাবনা নরকের শিল্প পোড়ায়ে-স্বপ্ননির্জন পঙতি
আর গানের বিন্দাস, দীর্ঘ পথের মতো; সর্বস্বসমর্পণে-
ক্রমেক্রমে বড় হয়ে ওঠে চমৎকার মেডিনোভা-চাঁদ
কবিতা লেখার আপেলবীথি দিন। বিস্তীর্ণ ভাষা ঝুলিয়ে
-ধরে, সৌন্দর্যবোধের গয়না, নিরীহ সব মিথুন সাক্ষাত-
এই যে বেলকুল নীলকণ্ঠির প্রণোদনা-ভরাট উপমা
তোমাকে মনে করে একেকটা মেটাফর-এই নগরে-
চোখের ভেতরে ছোঁয়াছুঁয়ি, প্রত্নতাত্ত্বিক গন্ধ আর
নন্দিত নাচের কোমল প্রশমিত সাঁতার-অবাধে নুয়ে
পড়ে ডিপ্রেশন থিয়েটারে,অধিক কিছুর ছায়াযুদ্ধ-
ঝুঁকে আছে মাতালের সংজ্ঞা, এই নিবিড় মধ্যস্থতার সঙ্গে-
দেখা হোক না হোক কেবল কারোর প্রস্থানে
যুবতীর ধানফুল বুক এমন দগদগে কোলাজ দেখি!
নিবিড় মধ্যস্থতার সঙ্গে-
দেখা হোক না হোক কেবল কারোর প্রস্থানে
যুবতীর ধানফুল বুক এমন দগদগে কোলাজ দেখি!