সময় এভাবে যায়। তুমি শেখোনি, কেমন হবে
সমগ্র প্রাণের আনন্দ, স্থলে-সবিস্তর ব্যলকনি
থেকে প্রায় টালিঘর এগোনো-শিরীষের বন-
অন্ধকার শুঁকিয়ে চোখের ওজন নেমে যাচ্ছিল
এন্তার নগরে বিশেষ সুপণ্ডিত ছায়া, পুস্তক অব্ধি;
কেউ বাঘ হচ্ছে! কেউ হরিণ অথবা জঙ্গল-
কী ভান, লোকালয়ে ঈর্ষার বেড়াল
দূরের খুইয়ে ফেলা চাঁদ যেন, সমুদ্র ধূলিঘরে-
মাছগুলোর পিঙ্গল কাঁটা আর মাংসে গাঁথা…
ভেসে ভেসে উধাও হচ্ছে টেরিয়ে দেখার মতো;
তেত্রিশবার পৃষ্ঠা ওল্টাতেই সহজ শিরোনাম
কী এক আনন্দ, মর্ত্য কাহিনি-
স্নায়ুর ভেইন কাঁপাচ্ছে কেউ, সখিদের চুলে
মেহেদি রং আর ক্ষত সেরে ওঠানো
অষ্টাদশী শরীরে ডেটলের গন্ধ, আধা বিভ্রমে
শোনা যায়-নলকূপ হতে সমুদ্র, গোসলের শব্দ!
সময় এভাবে যায়।