একটা ছাতির নিচে আলাদা কোনো নীরবতা নিয়ে
ফেরা হচ্ছিল। খুব সহজ ছিল না, ঘাসের শেকড়ে
প্রবেশ করছিল টানা রোদ, ঝিরঝিরে একটা দখল
ভাব। ঢুকে পড়ছিল শব্দহীন কল্পনা,ব্রিজ রেখে
গ্রামে যেতে হয়, পৌছলে পুরোনো শৈশব। শহরে-
বাদামের ফেরিওয়ালা দুপুর হতে ভালোবাসে। যেমন
ডুবন্ত বিকেলের আকসা বাতাস, কটা তারিখ নিয়ে
কালো জিপ গাড়ির হুইসেল থামিয়ে রেডিও শোনাত
সাত নক্ষত্র পৃথিবীতে এলে, খুঁজত পলাকা কথা।
জ্যোৎস্নার সাথে রূপালি ইলিশ, রাখালি তরমুজ-
বাড়িগুলোর উঠানে-কবে বর্ষাকাল দেখা হয়েছে
মনে নেই। অভিজাতের মধ্যে মৌসুমি পুঁইগাছ, ফুলের
রেণু, মরা মাছের গোসল,মনে আসতেই একটা
শরীর যেন শীতকালীন ভাব নেয়। ভাপ ওঠানো চা
কাপে-গল্প। কত রুপকথা, সেগুলোতে কেউ ফিরছিল।
হয়তো তোমাকে খুঁজতে বেরোলে, দূর পৃথিবীর শেষে আকাঙ্ক্ষা,
কল্পনা ভেঙে যাবে তরল কোনো স্পর্শে।
০৮ এপ্রিল ২৩
হয়তো তোমাকে খুঁজতে বেরোলে, দূর পৃথিবীর শেষে আকাঙ্ক্ষা,
কল্পনা ভেঙে যাবে তরল কোনো স্পর্শে।