খোলা ছিল শুধু বামদিকের দরজা
কেউ চলে গেল, কেউ ভেতরে এল
কিছু ধ্বংস, কিছু জন্ম
উণ্মেষের এই পথ
একা দাঁড়িয়ে শুধু কাঁপে থরথর।
যে ভেতরে ঢোকে সে তো পিঠ দেখাবেই
যে চলে যায় সেও আর ফিরে তাকায় না
বামদিকের দরজা মানেই
পথচারী পারাপারের
আজন্ম ঘোর।
খোলা ছিল শুধু বামদিকের দরজা
কেউ চলে গেল, কেউ ভেতরে এল
কিছু ধ্বংস, কিছু জন্ম
উণ্মেষের এই পথ
একা দাঁড়িয়ে শুধু কাঁপে থরথর।
যে ভেতরে ঢোকে সে তো পিঠ দেখাবেই
যে চলে যায় সেও আর ফিরে তাকায় না
বামদিকের দরজা মানেই
পথচারী পারাপারের
আজন্ম ঘোর।
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
‘যে ভেতরে ঢোকে সে তো পিঠ দেখাবেই
যে চলে যায় সেও আর ফিরে তাকায় না
বামদিকের দরজা মানেই
পথচারী পারাপারের
আজন্ম ঘোর।’
__ কবিতার কথা গুলোন সর্বজনীন মনোভাবনার প্রকাশ মনে হয় বন্ধু।
জ্বি আপনি ঠিক ধরেছেন বন্ধু।
আহতরা কখনো নীরব,
কখনো চিৎকার করে কাঁদে কখনো ক্লান্ত পথিকের পায়ের শব্দে গুমট নিঃশ্বাস ছেড়ে হাহাকার জানিয়ে দেয়।
কষ্টের বুঁনোহাঁস জেঁকে আছে বিবস্ত্র ধরায়।
আহতরা কখনো নীরব,
কখনো চিৎকার করে কাঁদে কখনো ক্লান্ত পথিকের পায়ের শব্দে গুমট নিঃশ্বাস ছেড়ে, হাহাকার জানিয়ে দেয়।
কষ্টের বুঁনোহাঁস জেঁকে আছে বিবস্ত্র ধরায়।
আবার দেখা হয়েগেল। শব্দনীড় আবার ফিরে এসেছে এইতো সবচেয়ে আনন্দের, আর কি চাই!
সত্যি তাই। শব্দনীড়কে পেয়ে আমাদের খুশীর অন্ত নেই।
শুভেচ্ছা জানাই কবিকে–।।
শুভেচ্ছা আপনাকেও।
খোলা ছিল শুধু বামদিকের দরজা
কেউ চলে গেল, কেউ ভেতরে এল
কিছু ধ্বংস, কিছু জন্ম
উণ্মেষের এই পথ
একা দাঁড়িয়ে শুধু কাঁপে থরথর।
আপা অনেকদিন পর আপনর কবিতা পড়লাম
অনেক ভাল লাগল–
অনেক পর আপনাকে দেখে আমারো খুব ভালো লাগলো।