পাশাপাশি ছায়াটাও হাঁটছিল
জিজ্ঞেস করলাম, কোথায় যাবে?
জানিয়েছে, একই পথে যাত্রা আমাদের; একই গন্তব্য
স্ট্রীট ল্যাম্পগুলো তখনো অলস।
কিছুটা যেতেই অরণ্য, সেখানে সাধুর ডেরা
গাঁজার কল্কিতে ভীষন তোড়জোর
আগুনের একটা সরু রেখায়
দেখলাম, সেও বসে আছে পাশে।
জ্যাকেটের পকেট খুঁড়ে রূপোলী পয়সা
বের করবার আগেই ছায়া চেপে ধরেছে হাত
বললো, নিজেকে কতটুকু চেনো তুমি?
এই শ্যামলিমা আঁধার আসলেই কি তোমার?
ফিরে আসছি অথবা সে-ই আমাকে নিয়ে যাচ্ছে
আবারো স্ট্রীট ল্যাম্পের নিভু নিভু আলো
জোর বাতাস বইছে; এমন কি ছায়াও জানেনা
তবু নিঃশ্বাস নিতে আমার কত কষ্ট!
“ফিরে আসছি অথবা সে-ই আমাকে নিয়ে যাচ্ছে
আবারো স্ট্রীট ল্যাম্পের নিভু নিভু আলো
জোর বাতাস বইছে; এমন কি ছায়াও জানেনা
তবু নিঃশ্বাস নিতে আমার কত কষ্ট!” …. অসম্ভব ভালো লাগলো লেখাটি ..শুভকামনা নিরন্তর
অসংখ্য ধন্যবাদ
বরাবরই আপনার লিখা অনিন্দ্য সুন্দর। এই লিখাও তার বাইরে নয়।
অভিনন্দন প্রিয় কবি বন্ধু তুবা।
আপনাকেও অভিনন্দন।
ভালো লাগল কবিতাটি
ভীষণ সুন্দর উপস্থাপন;
প্রীতিময় শুভেচ্ছা ও ভালবাসা –
শুভ কামনা জানবেন
পাশাপাশি ছায়াটাও হাঁটছিল

জিজ্ঞেস করলাম, কোথায় যাবে?
আমাদেরও জানা নেই কোথায় যাবো…তবে যেতেতো হবেই…নিরন্তন শুভেচ্ছা এই পাগলের পক্ষ থেকে
পাগলের জন্যে অনেক শুভেচ্ছা।