হরিণ শাবকের মিঠেকড়া দুষ্টুমি শেষে
দুই স্তনের গরম ভাঁজে ঘুমাবে যুবক
এখন আর কোনো কথা নয়
তার মুঠোভর্তি হাতে রাজ্যের ছেলেমানুষী
স্বপ্নভরা চোখে প্রাপ্তি-বিশ্বাস।
বুকের উপর দিয়ে কমলা ঢেউ বয়ে যায়
ময়ূরকণ্ঠী নাও উড়ে যায় পালতুলে
সারারাত যুবক ঘুমায়, ঘুমায় যুক্ত বাহু
ওর চুলের উপর ঘুমায় মায়াবতী করতল
স্ফুরিত জোড়া নাকের আশেপাশে সুখী মেঘ।
মোমের সাথে গলে গেছে দৈহিক আবেদন
ঘরটা দোলনচাঁপা সুবাস, ঘরটা পবিত্র গন্ধ
এই রাতে যুবক ছোঁবে না মায়াবতী বুক
এ শুধু ঘুমরাত, রাতে রাতে দু’জনার নির্জনবাস
সুখি পাখিরা উড়ে উড়ে ছোঁয় মেঘরাত, সারারাত…সারারাত
সাবলীল এবং অনবদ্য শাব্দিক প্রকাশ।
রজনীগন্ধার শুভেচ্ছা জানাই প্রিয় কবিবন্ধু তুবা। শুভ সকাল।
অনবদ্য। ভালো লাগল আপু
মোমের সাথে গলে গেছে দৈহিক আবেদন
ঘরটা দোলনচাঁপা সুবাস, ঘরটা পবিত্র গন্ধ
এই রাতে যুবক ছোঁবে না মায়াবতী বুক
এ শুধু ঘুমরাত, রাতে রাতে দু’জনার নির্জনবাস
সুখি পাখিরা উড়ে উড়ে ছোঁয় মেঘরাত, সারারাত…সারারাত
গোটা লিকাটিই পড়লাম। সুন্দর বর্ণনা।
লিখাটিই এরুপে পড়ুন
খুব সুন্দর আপি
* ভাবের গভীরতায় মুগ্ধ কবি…