মারমেইড
খুব একটা তাড়া ছিল না—
পোস্টার থেকে নেমে আসবার সময়ে,
একটু শুধু টেনে নামিয়েছিল স্কার্টের ঘের।
এটুকু দেখবার পর
কোনো চাঁদেই আর আলো ফোটার কথা নয়।
রেস্তোরাগুলো সবে জমে উঠেছিল
মেঘের ভেতরে চিত্রল কানাঘুঁষা, খরিদ্দারগুলোও
ঘুরে তাকালো। মেয়েটি চুপ করে বসেছিল,
ভাঁজ করা শরীরের তাপে শুকোচ্ছিল এলাচ ফুলের মৌ।
ততক্ষণে আমার তর্জনী ছুঁয়েছে তার ঠোঁট।
ভালবেসে একেকটা যুগ চলে গিয়েছে
পোস্টারের চারপাশে লাল-নীল আলপনা
ভাবতে ভাবতে আমি কতদিনই না গোল্লায় গেছি।
মেয়েটি তার কি-ই বা জানে!
শরীর থেকে দু’একটা আঁশ ঝেড়ে ফেলতে ফেলতে
সে তাকালো আমার টেবিলের দিকে, বললো,
‘আপনার সিগারেটের ধোঁয়ায় পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে
প্লীজ ওটা বাইরে গিয়ে টানুন।‘
ঋতু বদলে নেবার ভঙ্গিতে উঠে দাঁড়ালাম
বাইরের পোস্টার তখনো হাসছে,
তখনো আমি কেবলই ভালবাসছি।
শেষ চুমুটা শুধু ফেলে দিলাম ডাস্টবিনে…
কবিতা পড়লাম প্রিয় কবি বন্ধু তুবা। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
আপনাকে ধন্যবাদ আজাদ ভাই। সুস্থ্য থাকবেন।
বরাবরের মতো অসাধারণ একটি কবিতা। অভিনন্দন কবি শাকিলা তুবা।
সুন্দর উপস্থাপনা। পাঠে মুগ্ধ হলাম।
শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন।
জয়গুরু!
খুব ভালো লাগলো আপু ।
শুভকামনা রইলো।
শুভেচ্ছা নেবেন আপু।
কবিতায় ভালোবাসা কবি বোন শাকিলা তুবা।