উড়ে যায় পক্ষী
কি যেন ছিল কথা
কি যেন আছিল ব্যথা
কতিপয় রোদ্দুর, কতিপয় মেঘ
মেলে দিলে চিরল পাতার চুল
বেণি যায় খুলে তিনভাগে
কি যেন তাকে হয়নি বলা।
ভরা মরশুমে,
যৌবনবতী শরীরের পাশে—ও নদী,
এক চিলতে রেখো গো পথ
সেই প্রিয়জন সাঁতার জানেনা
কতবার আকণ্ঠ ডুবেছে
নিমজ্জিত শ্যাওলা তুলে তুলে ক্লান্ত।
প্রাণে যত ছিল কথা
বলে যেতে পারতো সে’ও
কষ্টের দিবানিশি হয়েছে মহাকাব্য
ঢেউ-চূর্ণী’র জোরালো পাকে শুধুই হাবুডুবু
কি যেন বলতে পারতো, কি যেন রইল অজানা
ব্যাথার ক্ষণে অভিমানি যেন তাই পাশে থাকলো না।
বরাবরের মতো নন্দিত এই কবিতা। অভিনন্দন প্রিয় কবি বন্ধু তুবা।
আশা করবো ভালো আছেন। ধন্যবাদ।
সালাম নিন আপা
আপনার লিখার প্রতি আমার দুর্বলতা সবসময় ।
দুর্ভাগ্যবশত আসতে পারিনা ..
কিন্তু শুভকামনা সবসময় ..
শেষাংশ সহ শুরুও সুন্দর হয়েছে কবিতার। নমষ্কার দিদি ভাই।