জলরঙা মেয়ে
ইটের ভাটায় পুড়ছিল কয়েকটি পাখা
একটা গোলাপী পাখায় আগুন লাগেনি তখনো
হতচকিত মুগ্ধতায় আগুন থেকে গোলাপ কুড়োয়
ঝর্ণার পানিতে জন্ম যে মেয়েটির।
ওরা সকাল থেকে দুপুর অব্দি হাওয়ায় ঘোরে
উৎসর্গীকৃত ফুলের মধু চোষে শেষ বিন্দু পর্যন্ত
আত্মত্যাগের তৃপ্তিতে মৌমাছিগুলো রয় চেয়ে
বনজোৎস্নার পট পরিবর্তন হয় মুহুর্মুহু।
পাখার গোলাপী পালকে জরীর নকশা কাটে মেয়েটি
সে জানে না ঘুম তাকে জড়িয়ে রাখে গভীর সুখে
জলরঙা মেয়ের লোভে স্বর্গও কবে হয়েছে বিস্বাদ
ইটের ভাটায় আর নিজের পাখা খোঁজে না স্বর্গদূত।
গল্পের মতোই কবিতাটি হয়েছে,, খুব ভাল লাগলো।
বিশেষ মুগ্ধতা নিয়ে আপনার কবিতা গুলোন পড়ি বন্ধু তুবা।
শুভ সন্ধ্যা। 
অপূর্ব কবিতা দিদি ভাই।
বিমুগ্ধতা।
আপা, হাজির হইলাম। দেন বাতাসা দেন, সাথে এক মুঠ বিন্নি ধানের খৈ দিয়েন!
