এরপর তুমি আঁকলে একটা গাছ, শুধুই গাছ
গাছের ছায়ায় উদাস দুপুর,
আর আঁকলে বাঁশী বাজানো রাখাল
যার পা ছুঁয়ে বয়ে গেছে শীর্ণ ধারার নদী।
আমি বললাম, গাছটা এমন ন্যাড়া কেন?
সবুজ বাড়াও, আরো পাতা জমে যাক
গাছের মাথায় তুমি এঁকে দিলে আঁকাবাঁকা গ্রাম
আর ময়ুরকণ্ঠী রঙের মমতা।
তোমার রঙ-তুলি, তারপিন তেল আর তুলোয়
আঙ্গুল ভেজালাম আমিও
এবার আমি এঁকে দিলাম গাছের উপর পাখীদের ঘরদোর,
দু’টো পাখীর বসন্ত বাতাসে দোল খাওয়া।
তুমি বললে, উঁহু এখনো হয়নি
তুমি আঁকলে দুটো পাখির ছানা, পাশে কিছু সম্ভাবনাময় ডিম
আমি বললাম, তাহলে একটা সাপও আঁকো ডালে অথবা
মাথার উপর ছানা লোভী চিল, জীবন যেমন হয় আর কি!
তুমি বললে, গাছটাকে এভাবেই পরিপূর্ণ দেখাচ্ছে তাই না!
আমি বললাম, তাহলে এটা একটা সুখী গাছের ছবি, বলো!
তারপিন তেল আর তুলোয় আঙ্গুল ভেজালাম আমিও
এবার আমি এঁকে দিলাম গাছের উপর পাখীদের ঘরদোর,
দু’টো পাখীর বসন্ত বাতাসে দোল খাওয়া।
চোখ বন্ধ করে কবিতার সান্নিধ্যে কবিতাকে অসাধারণ বলে দেয়া যেতে পারে।
অনেক ধন্যবাদ আজাদ ভাই।
মুগ্ধতা ছড়িয়ে পড়লো যেন আমারি আশেপাশে। অভিনন্দন প্রিয় কবি দিদি ভাই।
ধন্যবাদ কবি রিয়া।
নন্দিত শুভেচ্ছা কবি শাকিলা তুবা।
ধন্যবাদ কবি সুমন আহমেদ ভাই।
একবাক্যে অনবদ্য বলবো কবিবোন শাকিলা তুবা। ভালোবাসা।
ধন্যবাদ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
মুগ্ধ হলাম আপা।
ধন্যবাদ কবি সাজিয়া আফরিন।
মনোমুগ্ধকর একটা কবিতা পড়লাম। মুগ্ধ হলাম। শুভেচ্ছা জানবেন শ্রদ্ধেয় কবি দিদি।
ধন্যবাদ কবি নিতাই বাবু। শুভেচ্ছা।
ভালো লাগলো কবিতাটি। ধন্যবাদ আপা।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই সালজার রহমান সাবু।