ভবিতব্য
ভবিতব্য, কে জানে?
এ কি কোন মহাশূণ্যের মায়া?
ঘটনা অঘটনের
যেন সাগর ঢেউয়ের দোলায় দুলে।
দোদুল্লুমান! হাওয়ার মতো
এলো মেলো ফড়িং ডানায়
ভেসে যায়রে।
আচানক এক ঘূর্ণিবায়ু,
পথের ধুলোয় বালুয়ারি; নিমেষেই
সব গেল বির্বণ মত্ততায়।
সাজানো সব তরতাজা
সবুজ বেলোয়ারি; ছিন্ন পত্রে ধুলোয় মাখা
ভগ্ন হৃদয় হা’হুতাস।
এখন সবুজ ঘাসে,
অনাবিল শিশির নৈবদ্যের; আঁকে কালের
থমকে যাওয়া পদচিহ্ন।
১৪২৩/৫, পৌষ/শীতকাল।
কবিতার জন্য শুভেচ্ছা প্রিয় বন্ধু। ভালো থেকো।
ভালো লাগল কবিতাটি পড়ে।প্রিয়কবি
কবিতা যখন নিজের খোলস ছেড়ে বেড়িয়ে আসে, কবিতা তখন কবির থাকে না। কবিতা হয় এমন ভাবনামান মানুষের।
খুব চমৎকার হয়েছে আপনি লিখা। শুভকামনা জানবেন।
অনন্য শব্দ শৈলী, শুভ কামনা মান্নান ভাই।
এখন সবুজ ঘাসে,
অনাবিল শিশির নৈবদ্যের; আঁকে কালের
থমকে যাওয়া পদচিহ্ন।