যে কোনো নতুন ভোরে অন্তরঙ্গ সাবান হয়ে
পৌঁছে যাব তোর্সার নতুন বাজারে, নদীর ওপরে
বিছিয়ে আসব ঘুমচোখের আজন্ম আদর
জলের ঠোঁট থেকে নিতম্বের ভাঁজে নেমে যাব শামুকের
ভোদকা মেশানো বাংলার শুঁড়িপথ বেয়ে
নতুন ভোরের আলো ফোটার আগেই নাভির চারপাশে
এঁকে দেব লাক্ষাদ্বীপের কাচের মত স্বচ্ছ জলের ম্যাপ;
তারপর ঘুম নিশ্চিন্ত নির্ভার নামবে কোনো ওষুধ ছাড়াই।
3 thoughts on “ঊর্ণি চূর্ণি ১৬”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
কবিতা পড়লাম প্রিয় কবি। শুভেচ্ছা সহ অভিনন্দন রইলো প্রিয় সৌমিত্র।

অসাধারণ
নতুন ভোরের আলো ফোটার আগেই নাভির চারপাশে
এঁকে দেব লাক্ষাদ্বীপের কাচের মত স্বচ্ছ জলের ম্যাপ