মাঝরাত। লোডশেডিং। আরেকটা নির্ঘুম রাত। শোভন সন্তর্পণে জানলা খুলে। একরাশ হিমহাওয়া ঘরে ঢুকে পরে। বাইরে অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরছে। একটানা ঝিঝিম শব্দ।
সে জানালার পাশে বসে। বৃষ্টির হালকা ছাট তাকে ভিজিয়ে দেয়। সে সরে না, বসে থাকে। জীবন সুন্দর, বেঁচে থাকা মায়াময়। শোভনের জন্য এই সুন্দর মায়াময়তার বৃত্তসীমা দশ বছর। সেখান থেকে তিরানব্বই দিন খরচ হয়ে গেছে। দিন যায়, ওষুধের ডোজ, মাথার ব্যাথা বাড়ে, শুধু আয়ুবৃত্ত ছোট হয়ে আসে।
একটানা বৃষ্টি ঝরছে। দ্যুতি ছড়ানো হাসির এক কোমল মুখ মনে পড়ে- পাখিজীবনের মত সরল। সে কি জেগে আছে? কে জানে! কারো তো জেগে থাকার কথা ছিলো না, কথা নেই। বিনা কারণেই শোভনের চোখ ভিজে ওঠে।
রাত বাড়ে। বৃষ্টির শব্দ ছাড়া অন্য শব্দ নেই। কখন যেন ঘুম ভেঙে পাশে এসে বসেছে রুনা- শোভনের স্ত্রী, ঘরের মানুষ। শোভনের হাত মুঠোয় নিয়ে শক্ত করে ধরে রাখে। কারো মুখে কোনো কথা নেই।
অন্ধকার জানে দুজন মানুষ ভেসে যায় আলাদা কান্নায়- গাঢ় অশ্রুপাতের কোনো শব্দ হয়না, হতে নেই।
যথারীতি ভালো লাগা। শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ মাহবুব আলী ভাই।
অসাধারণ অণুগল্প। ধন্যবাদ প্রিয় সাঈদ আহমেদ।
শুভেচ্ছা প্রিয় মুরুব্বী আজাদ ভাই।
ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।
অন্ধকার জানে দুজন মানুষ ভেসে যায় আলাদা কান্নায়- গাঢ় অশ্রুপাতের কোনো শব্দ হয়না, হতে নেই।
হুম ফকির আবদুল মালেক ভাই। ধন্যবাদ।
একটানা বৃষ্টি ঝরছে। দ্যুতি ছড়ানো হাসির এক কোমল মুখ মনে পড়ে- পাখিজীবনের মত সরল। সে কি জেগে আছে? কে জানে! কারো তো জেগে থাকার কথা ছিলো না, কথা নেই। বিনা কারণেই শোভনের চোখ ভিজে ওঠে।- অসাধারণ!!
অণুগল্পে ভালোলাগা রেখে সাথেই আছি।
ধন্যবাদ মামুন ভাই।
অসাধারণ হরবোলা আবু সাঈদ ভাই।
ধন্যবাদ সুমন ভাই।
একটানা বৃষ্টি ঝরছে। দ্যুতি ছড়ানো হাসির এক কোমল মুখ মনে পড়ে-
ধন্যবাদ খেয়ালী মন ভাই।
সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
দারুণ লিখলেন প্রিয়।খুব ভালো লাগলো।
খুশি হলাম সৌমেন বাবু।
সুন্দর প্রকাশ ও উপস্হাপন। বিরহ বেদনা নিয়ে গেলাম লেখক।
ধন্যবাদ শাহাদাত হোসাইন ভাইজান।
দারুণ অণুগল্প।
ধন্যবাদ কবি সাজিয়া আফরিন।
ভালোবাসা আবু সাঈদ ভাই।
ধন্যবাদ সৌমিত্র ভাই।
খুব কষ্টের। মরণঘাতী এ রোগের গন্তব্য যেন একটাই । শুভকামনা ।
ধন্যবাদ কবি রুকশানা হক।
চমৎকার অনুভব
ধন্যবাদ কবি।
সালাম ও ভালবাসা জানিবেন প্রিয়