দুঃখ বেদনা বিরহ জ্বালা বুক পেতে
উড়ছে -উড়ছে চড়ই ঘর-
চড়ই ঘরে থেকে করও কত বরায় !
এতটুকু ভাবছো না আর-
ঐ ঈশ্বর প্রদত্ত -এত অজগর এত অজ
দেখে দেখে কি আর ভয়-
চড়ই ঘর।
ওরা একদিন তোমাদের উত্তরসরিকছিল
তোমাদেরী তো পূর্বপুরুষ কেউ বলছিল,
তবে কেনো কত বরায় ?
চড়ই ঘর।
কত না চড়ইয়ের ডিম মাংসের স্বাদ দেখেচ্ছি-
কারও চারতালা, চর্দ্দোতলা, কুড়িতলা পর্যন্ত-
চড়ই ঘর।
তাহলে চড়ইদের মাঝে কেনো ভাগাভাগি –
কেনো ডিম ছুড়াছুড়ি চলছে;
এরকম থাকলে বুঝি ভেঙ্গে যাবে
চড়ই ঘর।
তখন চড়ইত্বের সব চড়ই একই সুরে গেঁয়ে উঠবে
বরায় নয় -শান্তি চাই- শান্তি চাই-
চড়ই ঘর।
১২/০৩/১৭
———-
7 thoughts on “চড়ই ঘর”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
লিখা ভালো হয়েছে প্রিয় কবি মি. সরকার।
অশেষ ধন্যবাদ মুরুব্বী দা
টাইপো আছে লিটন ভাই
সুন্দর হয়েছে তবে বুঝতে কষ্ট হয় আরেকটু সহজ করে লিখবেন
বরায় নয় হবে বড়াই শব্দটা
জ্বি আপু অশেষ ধন্যবাদ জানাই
ভাল থাকুন——————
বাহ সুন্দর চড়ুই পদ্য,,,,,,,কবি
,,,,,,,,,,,,,,
জ্বি মান্নান দা
অশেষ ধন্যবাদ জানাই
ভাল ধাকুন সব সময়——————
পড়লাম।