-তুমি বস, আমি দরজা টা নিভিয়ে দিই৷
-দরজা নেভানো যায়? দরজা কি আলো?
-যখন সব নিভে যায়, নিভৃতে দুজনে, প্রতিবিম্বের রেখা, সুন্দরী বিকেল, অভিভাবকদের তর্জনী …
তখন দরজা নিভাতে দোষ কোথায়?
-তবুও দরজা কি বাংলা লাইভ, ইচ্ছে মত জ্বলবে নিভবে?
-মনের মধ্যেই যদি বেরঙ দেওয়ান হয়, সে ইচ্ছেয় জোরও থাকেনা জ্বলা নেভাও মর্জিমত …
-তোমার বুঝি খুব মনের জোর? আমাকে সোনালি ফিনিক্সের ডোরাকাটা পালক দিতে পারো?
-তুমি চাইলেই পারি। আরোও পারি অনেক কিছুই। তোমাকে দিই একটা ডানা লাগিয়ে!
-আমি! কি করব পাখা নিয়ে?
-উড়বে পাখিছানা হয়ে, তরুনী ছলনা পলকা রোদ্দুরে, উড়েই ভাসিয়ে দিও যত চিন্তার মায়াজঞ্জাল! উড়ে যাবে …যাবে…যাবেই…
-দাও তবে তোমার ইচ্ছেডানায় ভর দিই, মাথা রাখি বুকের নিশ্চিন্ত বালিশে।
দরজা টা নিভিয়ে ই রাখো আগ্রাসী কালসময়ে…!
1 thought on “কালসময়ের টুকরো খণ্ডে”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
দরজা টা নিভিয়ে ই রাখো আগ্রাসী কালসময়ের এই অশুভ খণ্ডসমূহে।