পাষানের আশ্রু ঝর্না হয়ে একেঁ বেঁকে নেমে আসে।
পাহাড়ের গন্ড বেয়ে গিরি উপাত্যকা ঘেষে।
পথ চলতে চলতে দেখা হয় পাইন,হিজল,তমালের সাথে।
মঠ, মসজিদ, মন্দিরের পুরোহিতের সাথে।
কত তাবিচ ,কবচ তন্ত্র মন্ত্র অসার করে।
ছুটে চলেছে নৃত্যের ঝংকারে।
নীল সামিয়ানার নীচে, মেঘেরা দল বেঁধে চলে।
মাঝে মাঝে তরঙ্গে তারারা লুকোচুরি খেলে।
আরশিতে চাঁদ মুখ দেখে।
কি আকর্ষনে ফুঁসতে থাকে নদী অসীম সীমায়।
কপালে চাদেঁর টিপ পরে যৌবনের উন্মাদনায়।
চলার পথে সব তোলপাড় করে।
আমীর ফকির সব এক করে।
গরীবের জীর্ন কুটিরে ঢুকে ঢেউ খেলে।
কেড়ে নেয় শেষ সম্বল, তলিয়ে নিয়ে যায় অতলে।
বিরহ বিক্ষুদ্ধ নদী সব জঞ্জাল সাফ করে,
যাত্রা পথ সুগম করে।
অন্যদিকে গড়ে তোলে বালুচর
বালুকা বেলায়।
মিলনে ব্যাকুল নদী মহোনীয় রূপে এগিয়ে যায়
মোহনার মিলন মেলায়।
8 thoughts on “নদী”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
“কি আকর্ষণে ফুঁসতে থাকে নদী অসীম সীমায়।
কপালে চাঁদের টিপ পরে যৌবনের উন্মাদনায়।”
শুভেচ্ছা জানাই কবি। শুভ সকাল।
শুভ সকাল
নিরন্তর শুভকামনা
নদী নারী প্রকৃতি তিন তিনের সম্পূরক কিনা জানিনা তবে লিখার থিম ভালো হয়েছে।
সালাম এবং শুভ সকাল আপা। ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।
সালাম

আর তাতেই খুশি
শুভকামনা সবসময়
অন্যদিকে গড়ে তোলে বালুচর
বালুকা বেলায়।
মিলনে ব্যাকুল নদী মহোনীয় রূপে এগিয়ে যায়
মোহনার মিলন মেলায় ‘
চমৎকার বর্ণনা শৈলী্ এবং মুগ্ধকর। তাই মুগ্ধতা নিয়ে র’লো। ভালো থেকো মেয়ে।
সালাম,
মুগ্ধতা যেনো আমার মনেকও ছুঁয়ে গেলো
আপনার আকষনীয় বণনায়…..
নিরন্তর শুভকামনা
নীল সামিয়ানার নীচে, মেঘেরা দল বেঁধে চলে।


মাঝে মাঝে তরঙ্গে তারারা লুকোচুরি খেলে।
ভালো লাগা রেখে গেলাম
শুভকামনা শত