এগারো
যে ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে পরিত্যাগ করেছি এখানে,
কৃতাঞ্জলি করে মুখ আগুনে ধুইয়েছি
ওকে এতোটা পথ একা ছেড়ে দিতে মন চায়নি, শুনুন
কোলে করে আগুনের মধ্যে দিয়ে হাঁটবো ভেবেছিলাম
যদি পরে দেখা হয়, ওই অভিযোগ-স্বভাবী মেয়েকে
আমি তো চিনেছি
বলবে, ঠিক ছেড়ে চলে এলি মন্ত্রের স্তূপের মধ্যে!
অন্ধকারে গদগদ নদীর জলে একটা নাভি, শুধু একজন
নাভিরই নৌকো ভাসলো?
জানিস আমার একা ঘুমোতে ভয়…!
হয়তো কোনও অপমৃত্যু এই পথে বিকেলভ্রমণ
হয়তো একটা শ্লোক বহুকষ্টে ওপরে পৌঁছোবে
তাদের কেউ বা যদি এ-খবর দিতে পারে — মেয়ে
একলা থেকো না
ভালো শবদেহ দেখে তোমার বিয়ে হোক
অসাধারণ লিখন প্রিয় চন্দন দা। অশেষ মুগ্ধতা রাখলাম প্রিয় চন্দন দা।
হয়তো কোনও অপমৃত্যু এই পথে বিকেলভ্রমণ
হয়তো একটা শ্লোক বহুকষ্টে ওপরে পৌঁছোবে
তাদের কেউ বা যদি এ-খবর দিতে পারে — মেয়ে
একলা থেকো না
ভালো শবদেহ দেখে তোমার বিয়ে হোক।’
শব্দসম্ভার নাইস, এবং বিন্যাসও চিত্তা কর্ষক ভাইয়া।
দারুন লেখা
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম
শুভকামনা থাকলো।