দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
লক্ষ্য করছি যে শব্দনীড়ে পোষ্ট কমে গেছে।
এই ব্লগের কবিরা কি কবিতা লেখা ছেড়ে দিয়েছে।
এলেবেলে খ্যাত মিতাকে দেখি না।
কেউ কেউ গল্প, উপন্যাস পোষ্ট করতেন তারা কি শব্দনীড়ে তাদের লেখা প্রকাশের যোগ্য মনে করছেন না!
দীলখুশ মিঞার হাই হ্যালো ভয়ে কে কে হারিয়ে গেলেন হাত তুলেন।
আপনাদের কল্যান হোক।
আমার একখান ব্লগবুক অণুলিখন ধারাবাহিক সিরিজ আছিলো …
আপনার কল্যাণের ডরে এখন আর প্রকাশ করতে পারি না। আমি হারাইছি জনাব।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। ড
হাই হ্যালো।
পোষ্টান মনের মতো। কান ধরলাম আর কিছু কমু না।
আপনার কল্যান হোক।
তবে জনাব শেষ বারের মতো একটা কথা বলে যাই।
বৈচিত্র আনতে পারেন পোষ্টে।
সব ব্লগেই কবিতা আসে, হালকা ধাচের, গভীর হোক। কিন্তু একচেটিয়া নয়। খেলার খবর নিয়ে প্রতিক্রিয়া, রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া, ইত্যাদি নিয়ে তাৎক্ষনিক পোষ্ট আসতে পারে, বিতর্কিত পোষ্ট ছাড়া ব্লগ জমে না, ফেক নিকের কিছু পারমিশন দেয়া যেতে পারে।
আর বলব না কান ধরলাম।
একটা বানী বলে যাই, ঢেকি স্বর্গে গেলও বাড়া বানে।
সারাদিন সবার পোস্টে মন্তব্যাই।
জীবন একটি কবিতা, এটি বুঝতে কারও কষ্ট হতে পারে। কিন্তু জীবন যে একটি গল্প, এতে কারও সন্দেহ থাকবে না। দৈনিক ঘটনার পরিশীলিত রূপ হলো একেকটি গল্প; আবার দৈনিক ঘটনার সংক্ষিপ্ত ও শৈল্পিক রূপ হতে পারে একেকটি কবিতা। যা ভাবেন, তাই সেভাবে লেখেন – তা হয়ে যাবে প্রবন্ধ। মনের সুখে লিখে যান, যা খুশি তা-ই, তা হবে একটি ব্লগ পোস্ট
নিজের জীবন থেকেই প্রথমে খোঁজা শুরু হোক গল্প। আপনার শৈশব নিয়ে লিখে ফেলতে পারেন স্মৃতিকথার গল্প। ছেলেবেলাকার মজার ঘটনা নিয়ে লেখা যেতে পারে শিশু-কিশোর গল্প। এরপর লেখা যেতে পারে নিজের জীবনের প্রেমের ঘটনা নিয়ে গল্প। বন্ধুদের প্রেমের কথা নিয়ে গল্প। জীবনে প্রথমবার হারানোর গল্প। ছোটবেলায় দাদীর মুখে শোনা ভুতের গল্পের সাথে কিছু কল্পনা মিশিয়ে লেখা যেতে পারে ভৌতিক গল্প। দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষপট নিয়ে লিখতে পারেন রাজনৈতিক গল্প। এভাবে খুব সহজেই নিজের এবং চারপাশের ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়েই রচনা করা যায় সুন্দর সব গল্প।
কিছু লিখতেইতো ডরডর লাগে কখন না আবার দীলখুশ মিঞা আইসা হামলে পড়ে বলে, সন্দেশের রসে সব না আবার আঠা আঠা হয়ে যায়।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
দীলখুশ রস খুজে, রস বিলায়
রসের আটায় ব্লগার পালায়
মুরব্বী প্রহেলিকা করে হায় হায়!!
আপনার কল্যান হোক।
সন্দেশ এমনি এক চীজ
খাইতে যেমন রসালো, আঠায় গিজগিজ।
দীলখুশ ভাই
আপনার বিদায় নেয়ার সময় হয়েছে।
দূরে গিয়ে কাশেন।
এখানে কেউ কাশের আওয়াজ সহ্য করি না।
আরে ফকির সাব যে।
আমি না হয় দূরে গিয়েই কাশি
তবু আপনাদের মুখ ভরা থাক হাসি
আপন ভেবে এসেছিলাম আপনাদের দরবারে
দেখি আমার কারণে কিছু ব্লগার যায় ঝরে!!
তবু আমি আসব ফাকে ফাকে
হাসবেন যেন যদি সময় থাকে।
হাসি হচ্ছে একপ্রকার মুখমণ্ডলীয় বহিঃপ্রকাশ, যা সচরাচরভাবে মুখের নমনীয় পেশীকে দু’পাশে প্রসারিত করার মাধ্যমে অর্জিত হয়। মুখমণ্ডল ছাড়াও চোখের মধ্যেও হাসির বহিঃপ্রকাশ ফুটে উঠতে পারে। মানুষের হাসি আনন্দ, সুখ, বা মজা পাওয়ার উপলক্ষ হিসেবে হাসির চল আছে। কিছু ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তা বা উদ্বেগের বহিঃপ্রকাশ হিসেবেও হাসির ব্যবহার দেখা যায়, যা প্রচলিতভাবে মুখবিকৃতি বা ভেংচি কাটা হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও রাগ, ভয় এবং কিছুক্ষেত্রে কষ্টের বহিঃপ্রকাশ হিসেবেও হাসি দেখা যেতে পারে। আন্তঃসাংস্কৃতিক গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্বজুড়ে হাসি যোগাযোগের একটি অন্যতম হাতিয়ার ও মাধ্যম।[১] সুখ প্রকাশকেই হাসির সবচেয়ে বহুল ব্যবহার হিসেবে স্বীকৃত ও বিবেচনা করা হয়। প্রাণীদের মধ্যে দাঁত প্রদর্শন করাকে হাসির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ মনে হলেও প্রায় সময়ই তা হুমকি বা সতর্ক করা হচ্ছে—এমন অর্থ বহন করে। শিম্পাঞ্জীদের মাঝে ভয়ের প্রতীক হিসেবেও হাসি দেখা যায়।
আপনি কি হাসির বদলে ভেংচি কাটেন?
আপনি আপনের তত্ত্ব কথা রাখেন
ইন্টারনেট থেকে খুজে কপি পেষ্ট করে পোষ্ট বানান, মন্তব্যের ঘরেও একই কাহিনী কিছু বলি নি মানে এই নয় যে বলব না!
কথাটা মনে রাখবেন।
হা আমার পোষ্টগুলি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা। তবে আমি তথ্যসূত্র উল্লেখ করি। এবং নিজের চিন্তাধারার প্রতিফলন ঘটাই। আপনি বা অন্যেরা আমার কাছ থেকে শিক্ষাগ্রহন করতে পারে।
ভেংচি কাটা বন্ধ করুন।
আপনি আমাকে রাগাবার চেষ্টা করছন।
হাদীসে পাকে আছে, রাসূল সাঃ এরশাদ ফরমান যে, যখন তোমার গোস্বা উঠে তখন প্রথমে উযু কর । তারপরও যদি নাকমে তাহলে বসেযাও। এরপর না কমলে শোয়ে যাও । গোস্বা থেমে যাবে ।
“বল বীর—
বল উন্নত মম শির!
শির নেহারি’ আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রীর!
আমি দূর্বার আমি দূর্বার
আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার
আমি অনিয়ম উশৃঙ্খল
আমি দলে যাই যত বন্ধন
যত নিয়ম কানুন শৃঙ্খল
আমি মানিনা তো কোন আইন।।
আমি ভড়াতরী করি ভড়াডুবি
আমি ঘরপেডো আমি ভিম ভাসমান মাইন
আমি ধূর্জটি আমি এলকেশী ঝড় অকাল বৈশাখী।।
আমি বিদ্রোহী
আমি বিদ্রোহী শুধু বিশ্ব বিধাত্রির
বল বীর বল বীর বল বীর।।
আপনার কল্যাণ হোক, হে কল্যানের দোকানদার।
দোকানের পরসা সাজাই নাই,
তবু কল্যাণ কামনা করে যাই
যে যেখানে থাকুক ভাল যেন থাকে
আমি শুধু করি হাসা হাসি কাজের ফাকে ফাকে।
ব্লগাররা ব্লগ থুইয়া কোথায় জানি পলাইছে
কবিরা সব কবিতা লেখতে কেন জানি ডরাইছে।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
ব্লগে লেখা প্রকাশের সেই আগের উদ্যম চোখে পড়ে না। তবে ব্লগতো ব্লগই। এখানে যেমন বোদ্ধাদের লেখা থাকবে থাকবে তেমন আনাড়ি লেখা।
কেউ কিছু বললেই যে বা যিনি অভিমান করে পোষ্ট দেয়া ছেড়ে দেয় তবে তো ব্লগটা স্থবির হয়ে যায়। তাই ভাবছি একটু সাবধানে মন্তব্য করব।
আপনার ভালো হোক।
হাত তুল্লাম । তবে দুই হাত একসাথে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে না । দিল খুশ মিয়ার প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে আমি নতুন ব্লগার ও এখন লাগাম টেনে ধরেছি । ভালো লিখি না তাই সপ্তাহে একটা করে পোস্ট করি । তাও আবার কবিতা । বোদ্ধাদেরকে প্রতিদিন জালানোর চেয়ে সপ্তাহে এক দিন জ্বালালে যদি একটু কম বরক্ত হয় সেটাই পরোক্ষ ভাবে মানবতার কল্যাণ মনে হয় । তবে হ্যাঁ, ভালো লিখতে পারলে প্রতিদিনই আসবো লাল গোলাপ নিতে । আপনার গোলাপ বাগান ততদিনে ফুলে ফুলে ভরে উঠুক । আপনার কল্যাণ হক হে কল্যাণের দোকানদার !!!
বিঃদ্রঃ দিল খুশ মিয়াকে আরও নিয়মিত গোলাপ বাগানে মালি হিসাবে দেখতে চাই । আপনি না থাকলে জমে না মাইরি !!!















দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
বোদ্ধাদের কথা মাথায় রেখে লেখালেখি বিশেষ করে সৃষ্টিশীল লেখা হয় না। আমি আপনার কবিতা পড়েছি। আপনি অল্প সময়ের মধ্যে আপনার লেখনি দিয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছেন। অভিনন্দন আপনাকে। আর আপনাদের প্রতি বেশি দাবী নিয়ে আসি, শব্দনীড়কে লেখা দিয়ে সমৃদ্ধ করুন। ই-ম্যাগে লেখা দিন। শব্দতরী প্রকাশ করার ব্যাপারে ভুমিকা রাখুন।
সপ্তাহে এক লেখায় মন ভরে না।
শুধু কবিতায় যদি আগ্রহ থাকে তবে আপনি শুধু কবিতা দিন, বেশি বেশি। আমরা আসলে নানা ধরনের লেখকের প্লাটফর্ম হিসাবে চাই, তাই নানা ধরনের লেখা প্রত্যাশা করি। কবিতায় বিরক্ত হই!!! গোপনে বলি কবিতার জন্য আমার রয়েছে গভীর ভালোবাসা।
সবায় যখন দূর দূর করে তাড়িয়ে দিচ্ছে তখন আপনি আমার উপস্থিতি প্রত্যাশা করছেন। যাচ্ছি না, আছি আপনাদের সাথে।
সবায় যখন বুদ্ধি ঝরায় রাশি রাশি
আমি না হয় তখন করব হাসাহাসি।
আপমার ভালো হোক।
অনেক ধন্যবাদ দিলখুশ ভাই আপনার প্রসংশার জন্য ! প্রশংশা শুনতে সবাই ভালবাসে । তবে আমি কিন্তু প্রসংশার চেয়ে সমালোচনাই বেশি আশা করি ব্লগে । কেউ ভুল না ধরলে মনে হয় কেউ আসলে মনোযোগ দিয়ে লিখাটা পড়েই নাই । আপনাকে সব সময় আমাদের সাথে পাচ্ছি জেনে প্রিত হলাম ।
















































আপনাকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা !
আপনার কল্যাণ হোক !