ভৈরবী গান শেষে তুমুল একটা দুপুর নেমে আসছে
গৃহ ছেড়ে পথে নেমে আসছে সিংহরাশির পুরুষ
এসো মিথুনরাশি নারী শুনে যাও একমাত্রার সুর
কিছু অক্ষর ছড়িয়ে দিয়েছি ত্রিভুজ বাতাসে
যদি নিতে পারো জুঁইফুল মাখা ভোরের নিঃশ্বাস
তবে আমি হাতে তুলে নেবো কর্পুর।
মুছে যাচ্ছে আয়ুরেখা
পেন্সিলে আঁকা প্রণয়
কিছুটা বিস্ময় জমা আছে ভায়োলিনের সুরে
কী নির্মম প্রচ্ছদ জীবনের!
উঠে আসো হাওয়াপুরুষ
সমতলে গান গাওয়া পাখিদের পথ ধরে
ভিজে দিতে আমাদের তুমুল দুপুরবেলা
মুদ্রার ওপর পিঠে যে ছায়া চেয়ে আছে আয়ত চোখে
সেই চোখে এঁকে দাও একটা কাজলসন্ধ্যা।
প্রচ্ছদ জীবনীর চোখে এঁকে দাও একটা কাজলসন্ধ্যা। বাহ্।
ধন্যবাদ মুরুব্বী
বরাবরের মত।
শুভ কামনা।
আন্তরিক ধন্যবাদ