সাধুর ঘর
সাধুর কুটির খুব দূরে নয়
সাধুর কুটিরটা এখন খুব কাছে
সাধুর কুটির যেন নিজস্ব আলয়।
পড়তি দিনের আলো আরেকটু অন্ধকার নিয়ে এলে
এখানকার মানুষগুলো হেসে উঠবে
হাসতে হাসতে বসন্ত টিলায় সারিবাঁধা রাবার গাছের ফাঁকে
একঝাঁক টিয়ে এসে বসবে।
সাধু তখন কাঁচামরিচ ছুঁড়ে দেবে
সাধু তখন কল্কি লুকাবে
সাধু তখন দারুন নিরুপায়।
শরীর থেকে একটা একটা করে রোগ বেরিয়ে যাবে ধোঁয়াটে
মন্ত্রগুলো আবারো সিদ্ধ হয়ে উঠবে
গ্রন্থগত বিদ্যেগুলো, বিজ্ঞানের মহা কারিশমাগুলো পকেটে নিয়ে
ফের শুরু হবে নীরোগ যাত্রা।
সাধুর কুটির খুব দূরে ছিল না
সাধু রোগ সারাতে দারুন পটু
সাধু গাঁজার ছিলিমে কাঁচামরিচ পুরে হাসে।
ইন্টারেস্টিং লিখা। অভিনন্দন প্রিয় কবিবন্ধু তুবা।
ধন্যবাদ আজাদ ভাই।
দারুণ
ধন্যবাদ কবি।
অসাধারণ চিন্তাযুক্ত লিখা।

আপনার কথা ভাবলে আমি আজও কষ্ট পাই। সালাম।
আবারো সিদ্ধ হয়ে উঠবে —- গ্রন্থগত বিদ্যেগুলো,
বিজ্ঞানের মহা কারিশমাগুলো পকেটে নিয়ে
ফের শুরু হবে নীরোগ যাত্রা।
শুভেচ্ছা কবি সৌমিত্র।
অসাধারণ কবিতা প্রিয় দিদি ভাই।
ধন্যবাদ কবি রিয়া দি।
সুন্দর কবিতা শাাকিলা তুবা আপু।
ধন্যবাদ আপু।
সাধুর কুটির খুব দূরে ছিল না
সাধু রোগ সারাতে দারুন পটু
সাধু গাঁজার ছিলিমে কাঁচামরিচ পুরে হাসে।
ধন্যবাদ।
সুন্দর।
ধন্যবাদ।
ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ কবি।
বাহ দারুন তো,,,,,,,,,সাধুর ঘর
গাঁজার অম্লসুবাস বাতাসে উড়ে,,,,,,,সতত শুভকামনা কবি
ধন্যবাদ কবি মান্নান ভাই।
গ্রন্থগত বিদ্যেগুলো, বিজ্ঞানের মহা কারিশমাগুলো পকেটে নিয়ে
ফের শুরু হবে নীরোগ যাত্রা।
* চমৎকার শব্দ বুনন…
শুভেচ্ছা কবি ভাই।
ভিন্ন মাত্রার লিখা।ভিন্ন স্বাদ ।।
আমার খুব ভাল লেগেছে,সালাম জানিবেন প্রিয় কবি
ধন্যবাদ কবি দাউদ ভাই।
সুন্দর লেখনী
গাঁজার কলকে সাধুদের বড় একটা অবলম্বন মনে হয়
বিজয়ের শুভেচ্ছা আপু
ধন্যবাদ আপা। সালাম নিন।