আপন সাজাই, আপন ভাবাই, আপন নিয়ে কান্নাকাটি
আপন ভূবন দুয়ার খুলে স্মৃতি নিয়ে ঘাটাঘাটি।
আপন মানুষ, আপন ফানুস, আপন চোখের জল
আপন নিয়ে রঙ্গ মঞ্চে সাজাই আপন ঘর।
আপন সুজন, আপন উজান, বুকে আপন ভার
আপন থেকে আপন হতে দুঃখ কুড়াই তার।
আপন হাতে আপন চুড়ি, অনেক আপন সুখকে চুরি,
আপন মাঝে ডুবতে গিয়ে আপন বিষয় খুব মামুলি।
আমি আপন, তুমি আপন, অভীমানের ঝড়,
ভাবতে আপন খুব গোছানো তুমি এখন পর।
জামা আপন, রুমাল আপন, আপন গলার ফাঁস
আপন নিয়ে ভাবতে বসে আপন হা হুতাস।
তবু আজো আপন ভাবি, তুমি আপন কার
গঙ্গা জলে গঙ্গা পুজায় আপন এর কারবার।
সেই তো আপন মাটির পুতুল
তার সংঙ্গে বিয়ে।
সোনার খাঁচায় আপন সাজাই
আপন সোহাগ দিয়ে।
এইটা কোন কবিতা না এটা কুবিতা, কবিতা ভেবে পড়লে সেই দায় আমার না।
আপন আপন এবং আপন। আপনই একান্ত আপন।
‘আপন সাজাই, আপন ভাবাই, আপন নিয়ে কান্নাকাটি
আপন ভুবন দুয়ার খুলে স্মৃতি নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি।
আপন মানুষ, আপন ফানুস, আপন চোখের জল
আপন নিয়ে রঙ্গ মঞ্চে সাজাই আপন ঘর।’
না হয়বা কবিতা বললাম। কিন্তু আপন ভাবনার যে সতত অনুভব তা কিন্তু স্পষ্ট।
আপনার লেখায় প্রথম আসলাম। ভালোবাসা রইল।