তীর ভাঙ্গা আর্তনাদ শুনে
কস্তুরি প্রাচীর ঢেউর অভিমুখে মেলে ধরে বুক
কর্তৃত্ব রুখে দেয়ার মত-সে এক বিপ্লবী চেতনা
জলের শৃঙ্খলে হানা দেয়া এক অসীম তৃপ্তি, সুখ…
অথচ; যতক্ষণ জল ততক্ষণ সমুদ্র
ততক্ষণই তার শিল্প-অস্তিত্ব!
কে না জানে- ভাঙনে পরিধি বাড়ে, কখনো দূরত্বও
ওপারে…পলি মন্থনের উৎসব
নির্জন ধ্যানে বালির প্রাসাদে ডিমে তা দেয় জননী কচ্ছপ!
সন্ধ্যার পাঁজরে জোনাকির কলরব
জড়তাহীন চুম্বন- প্রদীপ্ত পল্লব
তাড়া খাওয়া জল ফড়িঙেরা ব্যস্ত শিল্প রক্ষার চন্দ্রিমা পূজায়
গহ্বরে……অজস্র শঙ্খের সঙ্গম- ক্রিয়া কলাপ
বিচলিত চাঁদ- শৈলপ্রপাত; মেঘের আগলে পরমা উত্তাপ
যুগল কবিতার মত মহেন্দ্র সংলাপ, অনুপম সুধা
ক্ষুধা-পিয়াস ভুলে শিকারি মৎস্য
নির্জন প্রবালের খাঁচে-খোঁজে মৌ-মিত উৎস!
দাউদুল ইসলাম
২৯/৮/১৭
আপনার শত ব্যস্ততার মাঝেও এই যে লিখে চলেছেন এটিকে আমি বড় একটি বিষয় মনে করি। অনেকেই হয়তো পারতেন না; কিন্তু আপনি সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন।
নন্দিত শুভেচ্ছা এবং সালাম জানবেন স্যার। শুভ সন্ধ্যা।
আপনার আশীর্বাদ আমাকে বিশেষ ভাবে অণুপ্রাণিত করে
স্বশ্রদ্ধ সালাম ও শুভেচ্ছা জানবেন স্যার
ভাল লাগল ভাই। অভিনন্দন আপনাকে।