প্রিয় কবি তোমার কবিতায় একটি আরণ্যক আছে
ও তোমার কবিতায় দুটো না খেয়েই সকাল সকাল পিছু নেই
ওকে আরেকটু পুষ্টি দিও, খাওয়ার সময় দিও
ও যাতে আরো বেড়ে উঠতে পারে
আরণ্যক অনেকটা
গাছের অপুষ্ট চারা তুল্য, মরতে মরতে বেঁচে গেছে
প্রভুর দূর্বল ভৃত্য তুল্য, মায়ের না চাওয়া সন্তান তুল্য
তোতলা, অবলা ধরনের
ও খালি হাতে রোদ্রে গেলে ওর হাতে ছাতা দিও
আমরা ওকে বৃষ্টি মাথায় ছাতা হাতে দেখতে চায়
রোদে পোড়া শরীরে মাঠে ময়দানে ঘুরে বেড়াবে!
ও আরেকটু বেশী বলতে দিও!
ওকে ঘুমাতে দিও!
ওকে দিয়ে সারা পৃথিবীটা ঘুরিয়ে নিয়ে এসো
ভারি বাতাস ও পুরা পৃথিবীর আধমরা ভাবটা ও দেখে আসুক
কেন যেন মনে হচ্ছে ! আধমরা আরণ্যক অনেক ফল দেবে
অনেক ফল দেবে! কাঠ দেবে!
তোমার আরণ্যক অনেক বেঁচে থাকুক
ওর বালক বয়সের দূর্বল বাহুদুটো খুব শক্ত হক
না খাওয়া পেট, টেক মাথাটা আরো আশীর্বাদপুষ্ট হোক
তোমাকে ও তোমার আরণ্যককে অভিনন্দন।
1 thought on “স্বর্গীয় আরণ্যক-৯”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
“তোমার আরণ্যক অনেক বেঁচে থাকুক
আরো আশীর্বাদপুষ্ট হোক
তোমাকে ও তোমার আরণ্যককে অভিনন্দন।”
আমাদের সকলের প্রত্যাশাও তাই। আরণ্যক দীর্ঘজীবি হোক। শুভেচ্ছা মি. খালিদ।