মানুষই শ্রেষ্ঠ ধর্ম—তাই মানবতাই হোক আমাদের সবার ধর্ম

পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় হলো মানুষ। আর মানুষই সবচেয়ে দামি। তাই, মানুষকে সবার উপরে স্থান দিয়ে তাঁকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিতে হবে। জীবনের একমাত্র অবলম্বন হিসাবে মানুষকেই প্রধান্য দিতে হবে। জীবনে-মরণে মানবহৃদযন্ত্রে একমাত্র মানুষকেই ধারণ করতে হবে। এই মানুষই শ্রেষ্ঠ ধর্ম। আর মানুষকে ভালোবাসলেই ধর্মপালন হয়ে যায়। এই মানবপ্রেমের চেয়ে বড় কোনো ধর্ম নাই। মানবতাই মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ কর্ম আর শ্রেষ্ঠ ধর্ম। এর চেয়ে বড় কাজ আজ অবধি পৃথিবীতে আবিষ্কৃত হয়নি।

আমার ধর্ম মানবতা। আর আপনার ধর্ম? আর আপনাদের? আশা করি সকলেই বলবেন: আমাদের ধর্ম মানবতা। আজকের দিনে মানবধর্মের চেয়ে বড় কোনো ধর্ম নাই। আর এই যুগে এসে ধর্মের জন্য মানুষকে পর করে দেওয়া যে কতটা মূর্খের কাজ—তা একবার গভীরভাবে না ভাবলে আমাদের আজ আর চলবে না।

আপনি ধর্মপালন করবেন খুব ভালো কথা। সারাদিন আপনি ধর্মপালন করুন। কেউ আপনাকে বাধা দিবে না। আপনি নীরবে-নিভৃতে-একান্তমনে আপনার ধর্মসাধনা চালিয়ে যান। কিন্তু আপনি কোনো মানুষকে আঘাত করে আপনার ধর্মপালনের কাজ শুরু করবেন না। মানুষকে আঘাত করলে আপনার ধর্মই হবে না। আপনি ধর্মপালন করবেন কীভাবে? আর মানুষকে আঘাত করাটাই হলো এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় অধর্ম।

সকল ধর্মের চেয়ে মানুষ বড়। আর মানুষের চেয়ে পৃথিবীতে কোনো ধর্ম বড় নয়। মানুষ সবার সেরা। আর আপনি যে ধর্মের কথা বলেছেন তাও তো মানুষের জন্য। তবে আপনি কেন অন্যধর্মের বা যেকোনো মানুষকে আঘাত করে ধর্মপালন করতে চাইবেন? এটি অধর্মেরই নামান্তর। কাজেই, আপনি মানুষকে মেরে কখনও ধর্মপালন করতে পারবেন না। এতে ধর্মপালন হবে না। আর এতে শুধু অধর্মই বাড়বে।

আপনি আগে মানুষ হন পরে ধর্মপালন করতে আসবেন। এখন দেখি, অনেকেই ধর্ম না বুঝে এটি নিয়ে নাড়াচাড়া করছে। শুনেছি, লেবু নাকি বেশি নাড়াচাড়া করলে বা কচলালে একেবারে তিতা হয়ে যায়। ঠিক তেমনিভাবে আজ একটি শ্রেণী ধর্মকে এতো বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে, আর এটি নিয়ে সীমাহীন নাড়াচাড়া করছে যে, এদের অত্যাচারে ধর্ম আজ তিক্ততার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এরা ধর্মকে সাধারণ মানুষের কাছে হাসির পাত্র করে তুলেছে। এদের জন্যেই মানুষ এখন ধর্মকে অশ্রদ্ধা করতে শুরু করেছে। আপনি যদি সত্যিকারের ধার্মিক হয়ে থাকেন—তাহলে ধর্ম নিয়ে বেশি চিৎকার ও চেঁচামেচি করবেন না। কারণ, এতে আপনার ধর্ম লোকসমাজে ঠুনকো হয়ে যাবে, আর হেয় প্রতিপন্ন হবে। আপনার ধর্মকে আপনি যদি সামান্য পরিমাণ ভালোবেসে থাকেন—তাহলে আজ থেকে আর ধর্ম নিয়ে এতো বেশি বাড়াবাড়ি করবেন না। আপনি ধর্মপালন করুন। আপনি আপনার ধর্মে একেবারে মশগুল হয়ে থাকুন। কে আপনাকে ধর্মপালনে বাধা দিচ্ছে? কিন্তু তাই বলে আপনার ধর্মকে আপনি অন্যের উপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করবেন না। এটি এই আধুনিকযুগের পৃথিবীর মানুষ মানবে না। এর ফল ভালো হবে না। এর ফল কখনও ভালো হয়নি। এই আধুনিকযুগে আপনি একজন মানবতাবাদী হয়ে উঠুন। আর সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রাখুন। দেখবেন, আপনি আপনার মনের অজান্তেই ধার্মিক মানুষে পরিণত হয়েছেন।

ধর্ম বাড়াবাড়ির জিনিস নয় কিংবা মাতামাতির কোনো বিষয়ও নয়। এটি নীরবে পালন করতে হয়। এটি আপনমনে সাধনা করতে হয়। আসলে, ধর্ম একেবারেই আপনমনে সাধনার জিনিস। আর
আপনি যদি ধার্মিক হয়েই থাকেন—তাহলে পৃথিবীর সকল ধর্মের ও মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা রাখুন। এতে আপনার ও সকলের মঙ্গল হবে। আপনি যদি কারও ধর্মকে হেয় প্রতিপন্ন করতে চান কিংবা অবজ্ঞা করতে চান—তাহলে অন্যে আপনার ধর্মকেও অবজ্ঞার চোখে দেখতে শুরু করবে। এতে শুরু হবে ধর্ম নিয়ে সংঘাত। আর আপনি আপনার কদর্য ব্যবহারের দ্বারা নিজধর্মকে অপমান করলেন। আর পৃথিবীতে ধর্মের নামে অশান্তির বীজবপন করলেন। এই অপরাধ আপনার।

আপনি ধার্মিক হতে চাইলে সবার আগে মানুষকে ভালোবাসুন। মানুষকে অবজ্ঞা করে কেউ ধার্মিক তো দূরের কথা মানুষও হতে পারবে না। কারণ, মানুষ ধর্মের চেয়ে বড় সম্পদ।
আপনি যে-ধর্মেরই অনুসারী হন না কেন—আপনি সবার আগে সর্বধর্মের মানুষকে ভালোবাসুন। আর সকল ধর্মের উপরে মানুষ আর মানবতাকে স্থান দিন। তাহলে আপনি প্রকৃত ধার্মিক ও মানুষ হতে পারবেন।

পৃথিবীতে মানবতা শব্দটি এখনও টিকে আছে। কিন্তু মানবতা মানুষের মধ্যে কতখআানি রয়েছে তা আজ বিচার্য বিষয়। চারিদিকে এখন মানবতা ভূলুণ্ঠিত হওয়ার দুঃসংবাদ শুনতে পাচ্ছি। আর মানুষের হাতেই এখন মানবতা ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। মানুষ ধ্বংস করছে মানুষের শান্তির আবাসভূমি। এই মানুষ মানবতার মহাবাণী ভুলে লালনপালন করছে আর আশ্রয়প্রশ্রয় দিচ্ছে—মানবতাবিরোধী সাম্প্রদায়িকতাকে, ধর্মীয় উন্মাদনাকে, আর ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রকে! এরচেয়ে বড় দুঃখ আর কী আছে?

মানুষের পৃথিবীতে মানুষের জন্য মানবতা সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ও জরুরি। কিন্তু কিছুসংখ্যক মানুষ এটি কিছুতেই বুঝতে পারছে না। এরা ধর্মের নামে মানুষহত্যা করছে। এরা ধর্মের দোহাই দিয়ে বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ ঘোষণা করে অসহায় মানুষকে হত্যা করছে। নারী ও শিশুদের নির্বিচারে হত্যা করে পৃথিবীতে আরও বেশি পাশবিকতার জন্ম দিচ্ছে।

মনে রাখবেন: ধর্মের উদ্দেশ্য আত্মশুদ্ধি আর শ্বাশ্বত কল্যাণ। আর আপনি কী করলেন বা কী করছেন? আপনি জেনেশেুনে ধর্মের নামে মানুষহত্যা করছেন। আর এটিই পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় অধর্ম। আপনি ধর্মীয় উন্মাদনা বন্ধ করুন। মানুষকে ভালোবাসুন। আর সবার আগে মানুষকে ভালোবেসে মানবতাবাদী হন। আর এতে আপনি সত্যিকারের ধার্মিক হতে পারবেন। আর আপনি জোরেশোরে চেঁচিয়ে বলুন: আজ থেকে আমার ধর্ম মানবতা। আমি মানবতাবাদে বিশ্বাসী মানুষ। আমি মানুষকে ভালোবাসি। আর মানুষ ছাড়া আমার কোনো ধর্ম নাই। আজ থেকে মন্যুষত্বই হোক আমাদের পরম ও একমাত্র ধর্ম।

আপনার ধর্ম কিংবা ধর্মগুরু যদি আপনাকে সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গি হতে বলে—তাহলে, আপনি কালবিলম্ব না করে আজ-এক্ষুনি সেই ধর্মত্যাগ করুন। আর সেই মানবতাবিরোধী-বিধিবিধান আপনি স্বজ্ঞানে-সজ্ঞানে-স্বেচ্ছায় পরিত্যাগ করুন। ধর্ম মানে জীবনকে আরও সুন্দর করা। কিন্তু আপনার ধর্ম যদি আপনাকে আরও কুৎসিত কিংবা আরও অসুন্দর করে তোলে—তাহলে, আপনি সেই ধর্ম দিয়ে কী করবেন? আপনি ধর্মত্যাগ করুন। এতে আপনার ধর্ম ও সাধারণ মানুষজন উভয়ই রক্ষা পাবে। আপনি ধর্মের নামে কাউকে হত্যা করতে পারেন না। কারণ, ধর্মের চেয়ে মানুষ বড়। আর ধর্মের চেয়ে মানুষকে বেশি ভালোবাসুন। এই পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই আপনার আত্মীয়স্বজন। আপনার সমস্ত আপদেবিপদে একমাত্র মানুষই আপনার পাশে ছুটে আসবে। এক্ষেত্রে আপনার পাশে আপনি আর-কাউকে খুঁজে পাবেন না। তাই, ধর্মের চেয়ে আগে মানুষকে বেশি ভক্তি করতে শিখুন। আর ধর্মের জন্য কিংবা ধর্মগুরুর নির্দেশে আপনি মানুষহত্যা কেন করবেন? এতে আপনার কী লাভ? আপনার সবচেয়ে আপনজন কে? ধর্ম না মানুষ? অবশ্যই মানুষ। একমাত্র মানুষই আপনার পরমাত্মীয়। আর আপনি মূর্খের মতো সেই পরমাত্মীয়কে অবহেলা করে ধর্মের মতো একটি সাধারণ বিষয়কে মাথায় নিয়ে মানুষহত্যায় মেতে উঠবেন? এটি কোনো মানুষের কাজ নয়। আর এটি কোনো সভ্যসমাজের কোনো সভ্যমানুষের আচরণিক বৈশিষ্ট্য নয়। তাই, এইজাতীয় সমস্ত শয়তানী এখনই পরিত্যাগ করুন। আর জীবনে আরেকবার শুনে রাখুন: এই পৃথিবীতে সকল ধর্মের চেয়ে মানুষ বড়। মানুষ বড়। আর মানুষ বড়। আজ তাই, এই পৃথিবীতে মানুষের চেয়ে বড় আর-কিছু দেখছি না।

আপনার ধর্ম যদি আপনাকে বিপথগামী করে—তাহলে, আপনি নির্দ্বিধায় আপনার ধর্মের সেইসব অমানবিক বিধিবিধান পরিত্যাগ করে অতিসত্বর মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। মানুষই আপনার স্বজন। আর এখানেই আপনার মুক্তি মিলবে।

আপনাকে আমি অহেতুক ধর্মত্যাগ করতে বলছি না। কিন্তু আপনার ধর্ম কিংবা ধর্মগুরু যদি আপনাকে মানুষ হতে বাধা দেয়, আর জঙ্গি হতে সাহায্য করে—তবে আপনার ধর্ম রেখে লাভ কী? কারণ, ধর্মপালন করে শয়তান হওয়ার চেয়ে ধর্মত্যাগ করে মানুষ হওয়া অনেক ভালো। আপনি যদি ধার্মিক হতে চান—তবে আপনি আগে মানুষকে ভালোবাসুন। দেখবেন, এতে স্রষ্টা খুশি হয়ে আপনার দরজায় কড়া নেড়ে আপনার কুশল জিজ্ঞাসা করতে ছুটে আসবেন। এটাই ধর্ম। আর এটাই চিরসত্য। আর এটাই মানবতাধর্ম। আপনি সামান্য ধর্মের জন্য এই মানুষকে অস্বীকার না করে মানুষকে ভালোবাসুন। আর মনে রাখবেন: মানুষ আর মানবতাই শ্রেষ্ঠ ধর্ম। আসুন, সবাই এই পবিত্র ধর্মে দীক্ষাগ্রহণ করি।

আজ থেকে একমাত্র মানবতাই হোক আমাদের সবার ধর্ম।

জয় হোক মানবতার।
আর জয় হোক মনুষ্যত্বের।

সাইয়িদ রফিকুল হক
পূর্বরাজাবাজার, ঢাকা,
বাংলাদেশ।
১১/০৮/২০১৭

সাইয়িদ রফিকুল হক সম্পর্কে

সাইয়িদ রফিকুল হক ( Syeed Rafiqul Haque) তিনি একজন সাহিত্যসেবী, গ্রন্থপ্রেমিক ও রাজনীতি-সচেতন মানুষ। বাংলাদেশ, বাংলাভাষা ও বাংলাসাহিত্য তাঁর কাছে সবসময় প্রিয়, এবং এই তিনটি তাঁর কাছে চিরদিন পবিত্র শব্দ। তিনি বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে সংঘটিত মহান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তি। তাঁর লেখালেখিতেও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনার ছাপ সুস্পষ্ট। আর তিনি সবসময় ঘৃণা করেন রাজাকার, ধর্মান্ধ ও ধর্মব্যবসায়ীচক্রকে। ধর্মবিশ্বাসে তিনি ত্বরীকতপন্থী সুন্নীমুসলমান। আর জীবনের সর্বক্ষেত্রে তিনি একজন পুরাপুরি আস্তিক। তিনি জন্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক। একজন খাঁটি বাঙালি ও বাংলাদেশী। সাহিত্যচর্চা: তিনি নামে-বেনামে ও ছদ্মনামে লেখালেখি করছেন দীর্ঘদিন যাবৎ। মূলত তিনি কবি, লেখক ও ঔপন্যাসিক। তিনি স্কুলজীবন থেকে আপনমনে সাহিত্যচর্চা করছেন। তখন লেখাপ্রকাশের তেমন-একটা সুযোগ না থাকায় তিনি তাঁর লেখাসমূহ প্রকাশ করতে পারেননি। বর্তমানে ‘শব্দনীড় ব্লগ’সহ বিভিন্ন ব্লগে তাঁর লেখা নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। তাঁর লেখার মূল বিষয়: মানুষ, মানবতা আর দেশ-জাতি-সমকাল। আত্মপ্রচারবিমুখ এক কবি তিনি। স্কুলজীবন থেকে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করে অদ্যাবধি কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাস ইত্যাদি রচনায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। পনেরো বছর বয়সে কবিতা লেখার মাধ্যমে তিনি সাহিত্যচর্চা শুরু করেন। তিনি লিখেছেন অনেক। কিন্তু প্রকাশ করেছেন খুব কম। ইতঃপূর্বে কয়েকটি সাহিত্যপত্রিকায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে তাঁর লেখাসমূহ আধুনিক-ব্লগগুলোতে প্রকাশিত হচ্ছে। এজন্য তিনি ব্লগগুলোর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। তিনি বাস্তববাদী লেখক। আর তাঁর লেখায় কোনো কৃত্রিমতা নাই। তাঁর প্রায় সমস্ত লেখাই দেশ ও জাতির জন্য নিবেদিত। তাঁর লেখার বিষয়: কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস ইত্যাদি। তিনি ‘মানবজীবনের গল্প’ রচনায় যথেষ্ট পারদর্শী। এ পর্যন্ত তাঁর রচিত গল্পের সংখ্যা ৩২টি। আর উপন্যাসের সংখ্যা ১৮টি। ছড়াসাহিত্যেও তিনি সমভাবে পারদর্শী। শিক্ষা: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রতি তাঁর কোনো আগ্রহ নাই। তাঁর কাছে সার্টিফিকেট-সর্বস্ব সাধারণ শিক্ষার চেয়ে কঠোর সাধনায় অর্জিত প্রকৃত জ্ঞানের মূল্য অনেক বেশি। তিনি নিজেকে সবসময় একজন স্বশিক্ষিত মনে করেন। তবে প্রচলিত প্রথার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাভাষা ও সাহিত্যবিষয়ক উচ্চতর গবেষণাকর্মে নিয়োজিত। জন্মস্থান: বাংলাদেশ। তাঁর জীবনের লক্ষ্য: লেখালেখির মাধ্যমে আমৃত্যু দেশ, মানুষ আর মানবতার পক্ষে কাজ করা।

1 thought on “মানুষই শ্রেষ্ঠ ধর্ম—তাই মানবতাই হোক আমাদের সবার ধর্ম

  1. ‘সকল ধর্মের চেয়ে মানুষ বড়। আর মানুষের চেয়ে পৃথিবীতে কোনো ধর্ম বড় নয়।
    মানুষ সবার সেরা। একমাত্র মানবতাই হোক আমাদের সবার ধর্ম।’ https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_good.gif

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।