অধরা,
আজ তুমি সুখী, ক্যানো না আমি অক্ষম আর চরিত্রহীন, আর তাইতো
বুঝো গ্যাছো স্বাধীনতা কি ও কি তার অনুভূতি, স্বাদ, আহলাদ
একবার ভেবে দেখেছো? কিছুদিন আগেও দা-মাছ সম্পর্ক ছিলো দু’জনার
নিজেকে পরাধীন ভাবতে, পাখিদের দিকে তাকিয়ে উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের
মতো করে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে, তারপর চোখ দুটো মাটিতে রেখে বিরবির করতে
তখন হয়তো আমাকে অভিশাপ আর ভৎসনা করতে, মরে গেলে বেঁচে যাই!
সৃষ্টিকর্তা তোমার কথাই কবুল করেছে, ভিন্ন ভিন্ন গ্রহের মানুষে আজ দু’জনা
হায়রে ভালোবাসা, ভালো লাগা; তুই এতো কিছু বুঝিস শুধু বুঝিস না সম্পর্ক কি!
তুই স্বাধীনতাকেও অধিকার বলে দাবি করিস, অন্ধগলির বন্ধ কুটিরে সুখ খুঁজিস
অধরা,
সত্যিই ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস; তোমার স্পর্শ পাবো ভাবতেও পারিনি
অন্ধকারই বুঝি তোমার স্বাধীনতা, তোমার সুখ; যৌন তৃপ্তিই কি সংসারের সব?
এতোদিন যাকে অক্ষম বলে এলে আজ তাকেই পুরুষত্বের হির্ষা দিলে…
অতঃপর, অাঁধার কখনোই আলো হতে পারে না….
অধরা'কে নিয়ে অসাধারণ একটি লিখা পড়লাম। অভিনন্দন প্রিয় কবি মি. রুদ্র আমিন।
মন্তব্যে ভালো লাগা ভাইজান। আপনাদের অনুপ্রেরণা বলে কথা। হ্যাঁ, ভুল-ভ্রান্তিও ধরিয়ে দিবেন।