হরিণ — মৃত্যুর পর
বসুন্ধরায় দুধ পাতা আছে লিচুর শাঁসের মতো
তাতে হাত কোশ ক’রে যে যার নিজের শৈলী তুলে নেয়
গাছ তোলা আছে — পৃথিবীর সলতে-প্রমাণ,
সবুজেরা পাতার অক্ষর হলে ডালপালা আলদা আলাদা বাঁক
দামিনী-ঘরানা
হাঁসের নৌকো চিনি — শুধু পারিজাত হাঁসদের,
পুকুরের স্তন অবধি জল
প্রত্যেকে নিজের তোতা হাতের বাজুতে রেখে বাতাসে ওড়ায়
এক দিব্য ঝুঁটিতে কেউ চুল সমস্তটা বাঁধতে পারেনি
ঝুরো খসে, রাত্রি তাকে তুলে
ঠোঁটের ছাইরক্তে মেখে নেবে
কাজ তবে দৌড়ের শুরুরেখায় দাঁড়ানো
হরিণ — মৃত্যুর পর। ভাসন্ত ছুট যে পর্যটন
তা নগ্ন, অতিসরল বুঝে
শুধু শৈলী ফেলে যাচ্ছেন লেখক,
সমস্ত কলম থেকে সুরের জড়োয়া…
অসাধারণ প্রিয় কবি চন্দন দা।
অনেক সুন্দর কবি দাদা
কবিতাটি পাঠক হৃদয় ছুয়ে গেল। ভাল লাগা রইলো কবি