চাঁপাবনে কোন তাপসী
বাজায় বাঁশি
কাড়ে নক্ষত্রের ঘুম- নিঝুম ক্রন্দসী লগনে,
কার কাঁখের কলসি
ভেসে যায় নৈবদ্যের স্রোতে- অশ্রুত নয়নে।
আড়ালে বসে-
কে নাড়ে ধর্মের কল,
কোন বরষে
চরণ তলে বিছিয়ে দেয় ঘাসফুলের আঁচল!
অকুলে ডুবে ডুবে
শুনি, অচিন সুরের মাদল-
জানি নে
কোন তাপসীর শীতল পাঁজর খুলে
নেমে আসে উষ্ণ মর্মজল!…
সাত সকালে
পান্তাভাতের গ্রাস তুলে-
উদর পূজোয় তৃপ্ত যে চারণচাষী,
কালের লাঙলে
নির্ঝর শ্রান্তি খোঁজে অ বিলাসী শ্রমণে;
নির্জনে
দু’ফোটা ঘুম,
স্বপ্নের মত এক লহমা সুখ সাধনে কেটে যায় জীবন…
কোন তাপসী পেয়েছে সেই মোহন নদী
কোন ধ্যানে…ছুঁতে পেরেছে অতল বিধি, অজেয় মরণ!
তবে-
রুদ্ধ-হোক এই শিশির প্রপাত
জোছনা বীথীর রাত
যতক্ষণ না শুদ্ধ হচ্ছে শিল্পের স্তবক! অ যোদ্ধা হাত…
৫.১২.১৭
নিঃসন্দেহে জবরদস্ত কবিতা স্যার। কিন্তু আমার মতো অবাধ্য পাঠকের জন্য একটু কঠিন বৈকি।
পূর্ণ সালাম জানবেন। এভাবেই এগিয়ে যাক প্রতিটি মনোভাবনার প্রকাশ। 
সালাম জানিবেন স্যার।
আশির্বাদে স্মরণ রাখবেন সবসময়…
অনেক সুন্দর কবি দা।
শুভেচ্ছা ও প্রীতি রইল প্রিয় দিদি
আশির্বাদে স্মরণ রাখবেন সবসময়…