অপূরণীয় আলো
রোদ মুখের ওপর পড়ে জ্যোৎস্না হয়ে গেছে
আমার হাতের আঙুলেও লেগে প্রতিমানির্মাণ।
ভাবছি, যদি কোনোদিন তোমাকে রাজি করাতে পারি মহাপীঠ পর্যন্ত
দুজনকে মুখোমুখি বসিয়ে দেখবো — আসলে কে নীলোৎপল, মণিকর্ণিকা…
বাইরে অপূরণীয় আলো
গাছের টেবিলে পাখিদের কফিহাউজ ভোরবেলা
দেখে মনে হবে দুঃখ কোথাও একজিস্ট করে না
সব ছেড়ে দিলে যে সম্পদ আসে
প্রেম থেকে নিজেকে পরিত্যক্ত ক’রে তোলার ফান্ডা আছে যার
মৃত্যু সামনে দেখে আত্মহত্যা যে দেশব্রতীরা করেছে তাদের আদলে
ভেবেছিলাম, একান্ন হাত দুর্গামূর্তির মতো আলোয়
এই নিবৃষ্টির দেশে তুমি-মেঘ রেখে যাবো
আজ লোভ হল, দুজনে এক-হাঁড়িতে সুখ ফুটিয়ে খাই
নিজের পথের মাঝখান থেকে নিজেকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিয়ে দেখি
রোদ তোমার মুখে পড়ে জ্যোৎস্না হয়ে আছে
জ্যোৎস্নাতিরিক্ত তুমি…
জ্যোৎস্নার এ এক অপূরণীয় আলো। অভিনন্দন প্রিয় কবি চন্দন দা। শুভ সন্ধ্যা।
আপনার প্রতিটি লেখা অনেক উঁচু মানের মনে করি। প্রণাম নিন দাদা।