কড়িক্রান্ত বেলা শেষে
চোখের ওপাড়ে চালশের ছায়া
কুড়িয়ে পাওয়া কড়ি খরচ করে
আরো কিছুদিন হয়তো কাটানো যাবে
ধার করা সময়ের ব্যাপ্তি কমে আসছে
অনন্ত ঘুমের দেশে পাড়ি দেয়ার পূর্বে
দেখে নেই পায়ের ছাপে কি আঁকা গেছে
নিজস্ব চেহারা, ঘামের ফোঁটায় কি
ফলাতে পেরেছি সোনালি ফসল…
একজীবনে বেগার খাটতে খাটতে
উপান্তে পৌঁছে পিছন তাকালে দেখি
ধূলিউড়া মাঠে ঘুড়ির পেছনে ছুটছে
যে বালক, তার বুকে হাপর উঠছে
তবু প্রাণপণে সে ছুটছে আনন্দ ধরতে
ঘুমায়িত শুভ্র বিছানায় আনন্দ ভৈরবী
শুনতে শুনতে সে বালক চালশের দুশ্চিন্তা
ঝেড়ে পুনরায় প্রবেশ করে আনন্দ উৎসবে…
আপনার লিখা মানে পূর্ণ কবিতার প্রতিশ্রুতি। আমার কাছে ভালো লাগে। শুভ সন্ধ্যা।
শুভেচ্ছা রাখলাম কবি দা।
একজীবনে বেগার খাটতে খাটতে
উপান্তে পৌঁছে পিছন তাকালে দেখি——–অসাধারণ লাগল
কবি দা——