এই পবিত্র ঈদুল আযহায় আপনি কি মহান সৃষ্টিকর্তার নামে কুরবানি দিচ্ছেন? যদি কুরবানি দেওয়ার জন্য লাখো টাকা দিয়ে একটি চতুষ্পদ প্রাণী কিনে থাকেন, তা হলে ধরে নিন; এই পশুটিই আপনার মনের ভেতরে থাকা অতি আদরের লালিত পালিত পশু। যখন ধারালো ছুরি দিয়ে পশুটিকে কুরবানি বা জবাই করা হবে, আপনি মনে করবেন মহান সৃষ্টিকর্তার নামে আপনি নিজের কুরবানি হয়ে যাচ্ছেন। তারপর কুরবানি দেওয়া পশুটির গোশত নিজ পরিবারের জন্য একবেলার সমপরিমাণ গোশত রেখে বাদবাকি গোশত সঠিকভাবে আপনার গরিব আত্মীয়স্বজন এবং সমাজের গরিব মানুষদের মাঝে বিলিয়ে দিন। তা হলেই মনে হয় আপনার কুরবানি মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে কবুল হবে, আপনিও মহান সৃষ্টিকর্তার নামে নিজেই কুরবানি হয়ে গেলেন।
এটি কোনও পরামর্শ নয়, এটি আমার নিজের মনের ধরনা মাত্র। ভুলও হতে পারে! ভুল হলে আমাকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে ক্ষমা করে দিবেন। পরিশেষে সবাইকে আমার পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।
ছবি ইন্টারনেট থেকে।
আত্ম সচেতন হোক সবাই। মনের পশুকে জবাই করাই হচ্ছে কোরবানীর মূল উদ্দেশ্য। আমাদের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা আপনাকেও।
আপনাকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা । আশা করি পরিবারের সবাইকে নিয়ে পবিত্র ঈদের আনন্দে মেতে উঠবেন।
গোশত সঠিকভাবে নিজেদের আত্মীয়স্বজন এবং সমাজের গরিব মানুষদের মাঝে বিলিয়ে দিতে হবে। তাতেই তুষ্টি।
মুসলিম সমাজের গরিব মানুষগুলি সারাবছর এই পবিত্র ঈদুল আযহার পশু কোরবানির দুই টুকরো গোশতের আশায় থাকে। তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা ঠিক নয় বলে আমি মনে করি।
বেশ ভাল লিখেছেন দাদা। সুন্দর পরামর্শ। ধন্যবাদ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ ।সাথে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা ।
* ভালো লিখেছেন সুপ্রিয়।
ঈদের শুভেচ্ছা।
আপনাকে পবিত্র ঈদুল আযাহার শুভেচ্ছা। আশা করি পরিবারের সবাইকে নিয়ে পবিত্র ঈদের অনন্দ সুন্দরভাবে উপভোগ করতে পারবেন।