আমি পাথর অথবা ভিসুভিয়াস
আমি পাথর হতে চাইলে তুমি এসে বল্লে হতেই পারো,
অতঃপর আমি পাথর হয়ে গেলাম
নিরেট, নিখাদ দগদগে নীলচে পাথর
এখন আমি গভীর ষড়যন্ত্রেও নিখুঁতভাবে দাঁড়াতে পারি অসহ্যময় পাহাড়ে হেলান দিয়ে
কারন,আমি যে পাথর
অথবা পাথরের মতই
আমার পিটের অপোজিটে ভিসুভিয়াস জন্মে
আমার অন্তরে গিরগিটের পেশাবে জন্মে গাঁজা
চোখ ছুঁয়ে জন্মে বিরহের নীলতট
ঠিক এভাবেই পাথর থেকে নীল
নীল থেকে ধূসর বুক –
নরকের ভয়ে যখন ঝুলে থাকে মাকড়াসা
তখন আমি ঠিকই বুঝতে পারি
নরকের ইদানিং চোখ জন্মেছে বেঢঙা,
বেঢঙা চোখ খুব করে চিনে নিচ্ছে সব পাপ তাপ
যে পাহাড়ে নিরঙ্কুশ বৈরীতার ঘাস জন্মাতো
পাথরেও এক সময় ফুটতো ফুল
আসলে কিছু কিছু পাথরের চোখ আছে দেখার
কান আছে শোনার
অথচ পাথরময় এই আমি, কিছুই দেখিনা,শুনিনা..
অনেক আগে থেকে আপনার কবিতার ভক্ত হয়ে আছি আমি। আজকে আবার কবিতা চোখের সামনে পড়লো। অভিনন্দন কবি দা।
ভালোবাসা
সুন্দর লেখা, ভাললাগা জানবেন ভাই
love too..
'আসলে কিছু কিছু পাথরের চোখ আছে দেখার
কান আছে শোনার
অথচ পাথরময় এই আমি, কিছুই দেখিনা, শুনিনা…' ___ ফ্যান্টাস্টিক প্রিয় কবি।
প্রিয়
অনেক ভালোবাসাা।
ভালো লিখেছেন ভাই।
লেখার ভাববাচ্য মাশা আল্লাহ্।
দারুণ লেখা
চমৎকার কথা কাব্য।
অনেক সুন্দর।
আসলে কিছু কিছু পাথরের চোখ আছে দেখার
কান আছে শোনার
অথচ পাথরময় এই আমি, কিছুই দেখিনা,শুনিনা..
* চমৎকার…