মহরম

ও-ই যারা ঘাড় উঁচু সূর্যটা দেখতে চেয়ে
বেমালুম চুর্ করে মালাইচাকিটা,
নাম কাটা পড়ে সেই যোগ্যতার দৌড়-সারিতে
আর পাঁচটা গড়পড়তা কাঁধে কাঁধ দিতে।

রাজপথের সমূহ নির্মিতিই যেন
মুহুর্মুহু বহমান প্রাণমিছিল উগলে দিতে,
এবং এ সংসার যাদের সঙ্গে বাধ্যতায় কালই কাটায়
তারাই বা কিভাবে পেরে ওঠে
ঝিম্ মেরে সেঁটে যেতে চলন্ত রাস্তা বিপরীতে!

আজ নয় ন্যালাখ্যাপা জামবাটি হাতে।
কিন্তু এ্যাতো দিনে কতো কতো ধারই জমেছে
হাওয়া- মাটি- কাঁটা – তার – এর- ওর কাছে,
আর গাছ! তিনি যদি বৈরাগী, তাঁর চেলা নির্মোহ ঘাস,
দান-সাগর ভক্তির তিরতিরে রজত আভাস
পরাস্ত সৈনিকের ভ্রুতে ঝ’রে ঝ’রে
ফের দেয় চালু করে
হাঁটু মোড়া কুর্ণিশের দাস-ইতিহাস।

7 thoughts on “মহরম

  1. সাধারণত যেমন লেখার সাথে আমি বা আমরা মুখোমুখি হই … তার থেকে আলাদা। হোক আলাদা তারপরও তো শেখার অনেক আছে। তাই না ? ধন্যবাদ বন্ধু।

  2. রাজপথের সমূহ নির্মিতিই যেন
    মুহুর্মুহু বহমান প্রাণমিছিল উগলে দিতে,—————

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।