ধবধবে কাগজ
দৈনিক দিনটুকু, আলোটুকুন ক্রমশ কোথায় যায়?
কোন সন্ধ্যের থেকে গহীন রাত্রির ঝোপ পেরিয়ে
ঘাস এবং চলিত পৃথিবীর নির্বিশেষে লাল সূর্য,
হলুদ আভার চৌকো বিকেল নিমপ্রশ্ন ফেলে মুখ ফেরায়
বর্ষপুঞ্জ থেকে জীবপুঞ্জে; তারপর কিন্তু, পুনরায়!
এভাবে অভ্র অক্ষরে আঙ্গুলের ধাঁচ কেনাকাটা করে
সেনাহূত কাঁটাছেঁড়া স্কেলের দাগ-টানাপথের বাতিচিহ্ন
ভরাট চওড়া ধবধবে কাগজের উপর
লিখে ফেলে ইতিহাস এবং অবিস্মরণীয়…
আর আমরা কেবলি চেয়ে দেখি’ হালখাল।
আরেকটি দূর্দান্ত কবিতা উপহার দিয়েছেন টিপু সুলতান দা। শুভেচ্ছা নিন।
ধন্যবাদ প্রিয় দিভাই।ক্রমাগত শুভেচ্ছা
বেশ কিছু কঠিন শব্দ বোধনের ভেতর দিয়ে আপনার লেখা এগোয় আমি লক্ষ্য করেছি। অবজারভেশন ভুল হতে পারে তবে পাঠ প্রতিক্রিয়া এমনটাই আমার। শুভেচ্ছা ভাই।
ধন্যবাদ প্রিয় কবিদা।শুভেচ্ছা।
ঘাস এবং চলিত পৃথিবীর নির্বিশেষে লাল সূর্য,————–
ভালবাসা দাদা
বেশ দূর্দান্ত লিখেছেন প্রিয় কবি
শুভেচ্ছা কবিভাই
চমৎকার লেখা
ভালবাসা প্রিয় কবিদা/শ্রদ্ধা
আপনার লিখায় অনন্য এক আকর্ষণ খুঁজে পাই মি. টিপু সুলতান।
শুভেচ্ছা প্রিয় টিপু সুলতান ভাই!
খুব ভালো একটি কবিতা পড়লাম!
সবার জীবনই শুরুতে শাদা ধব ধবে থাকে। কেউ কেউ সেটা নিরলস পরিশ্রম দিয়ে আপন রং এ রাংগিয়ে নিয়ে হয় অবিস্মরণিয়, কেউ সেটাকে কালো করে ক্যুখ্যাত হয় আর কেউ আমরা কেবলি চেয়ে দেখি।
আমার মত করে বললাম। জানি না সঠিক কি না!
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।প্রিয় কবি।সুন্দর মন্তব্য।
আসলেই সত্যকথার প্রকাশ।শুভেচ্ছা