সৌমিত্র চক্রবর্তীর কবিতা
নতুন হিমালয়ে ধাক্কা খেয়ে পাহাড় প্রমাণ
মেঘ আছড়ে পড়ছে উলম্ব,
গ্রহানুপুঞ্জে একলা পাথরের ঘরে
চমকে উঠছি, চারপাশে বাজ পড়ছে বৃত্তাকারে।
দুর্ভেদ্য সম্পর্ক সকল দীঘল নারী,
উচ্ছ্বাসে খেলা করে কিশোরী বালিকা হয়ে,
বুক থেকে ওড়না সরিয়ে
পতপত পতাকা ওড়ায় আমার গাম্ভীর্য ছিঁড়ে,
সারা গায়ে, মুখে খেলা করে
এক পা গোঁফের প্রান্তে অন্য
টুকটুকে পা কানের লতিতে
চুমু খায় – চুমু খায় সিগারেট লাঞ্ছিত
নিগার ঠোঁটে গভীর আবেশে।
রাতআকাশের মেঘেদের কালো রং
নীলামে চড়িয়ে কোনো অর্বাচীন
লাল ছড়িয়েছে তুলির মায়ায়।
প্রেম বসে আছে সদ্য টিন ধানের শিসের আগায়
ইশারায় ডাকে কুঁড়ি স্তনের আভাস।
রাত্রির মন আছে, রাত্রির দেহ,
রাত নামে ভয়ংকর সুনামি ঝড়ে –
নিজেও নগ্ন হয়ে আমার চতুর্বক্ত্র
নেড়েচেড়ে পাগল করে, বাজ পড়ে
বারবার খোলা মাঠে, গভীর গুহায়
বাজ পড়ে অন্ত্যজ মধ্য মননে,
রাত্রি আসে, রাত্রি থাকে, বালিকা রাত্রি
বাঁচতে শেখায় আবার, আরো একবার।
কবিতাটি পড়ে ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ কবি শফি ভাই।
রাত্রির গভীরতা কাব্যিক ভাষা পেয়ে যেন অন্যমাত্রা পেয়েছে।
খুব ভালো লাগলো।
আনন্দিত হলাম বোন। শুভেচ্ছা অগনন।
দুর্ভেদ্য সম্পর্ক সকল দীঘল নারী,
উচ্ছ্বাসে খেলা করে কিশোরী বালিকা হয়ে,——চমৎকার
ধন্যবাদ কবি লিটন ভাই।
সৌমিত্র চক্রবর্তীর কবিতার জন্য প্রিয় কবি সৌমিত্র'কে স্পেশাল থ্যান্কস।
কৃতজ্ঞতা প্রিয় ভাই।
দারুণ বিনির্মাণ । মুগ্ধতা নিয়ে পড়লাম !
শুভেচ্ছা ডেজারট ভাই।
দাদা, আগেই ক্ষমা চাইছি আমি আপনার অতি অমনোযোগী ছাত্র।

হাহাহা। থাকুক অমনোযোগ; এসেছেন তাতেই আমি আনন্দিত।
বাহ্ দারুণ মুগ্ধকর,,,
ধন্যবাদ সুজন ভাই।
শুরুটা বুঝতে কষ্ট হয়েছে অনেক, শুরুটা চার পাঁচ বার পড়ার আস্তে আস্তে বুঝতে পারলাম, ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ কবিতাটা পড়ে ফেললাম। এভাবে লিখতে হয় না কবি………
রাত্রি আসে, রাত্রি থাকে, বালিকা রাত্রি
বাঁচতে শেখায় আবার, আরো একবার।
ধন্যবাদ কবি আজিজ ভাই।
রাত্রি আসে, রাত্রি থাকে, বালিকা রাত্রি
বাঁচতে শেখায় আবার, আরো একবার।
* আপনার তুলনা আপনি নিজেই…


অসাধারণ।
ধন্যবাদ কবি ভাই। সালাম।
এ বড় শক্ত কোবতে! আমার কম্ম লয় ( হাহাহা)
কবিতা ভাল লেগেছে কবি