সকালের নাস্তা হোক কিংবা বিকেলের স্ন্যাক্স, অথবা বাচ্চাদের টিফিন বা অফিসের লাঞ্চে স্যান্ডউইচ
খাবারটি বেশ প্রচলিত। বাচ্চাদের টিফিন নিয়ে মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। ঝটপট টিফিন হিসেবে তৈরি করে দিতে পারেন দইয়ের এই স্যান্ডউইচটি। স্বাস্থ্যকর এই খাবারটি খেতে পছন্দ করবে যে কেউ। চলতে পারে অফিসের হালকা লাঞ্চেও। স্বাস্থ্যকর দই স্যান্ডউইচ। ছবি: সংগৃহীত
উপকরণ:
৩/৪ কাপ ঘন টকদই (গ্রিক ইয়োগার্ট)
১/৪ কাপ মেয়নিজ
১/২ চা চামচ গোলমরিচের গুঁড়ো
১/৪ কাপ গাজর কুচি
লবণ
১/৪ কাপ বাঁধাকপি কুচি
১/৪ কাপ ক্যাপসিকাম কুচি
১/২ চা চামচ আদা কুচি
১/৪ কাপ কর্ন
৬ টুকরো পাউরুটি
২ চা চামচ মাখন
১ চা চামচ তিল
প্রণালী:
১। একটি পাত্রে ঘন টকদই, মেয়নিজ দিয়ে ভালো করে মেশান।
২। এরপর এতে গোল মরিচের গুঁড়ো, লবণ, গাজর কুচি, বাঁধাকপি কুচি, ক্যাপসিকাম কুচি, কর্ন, আদা কুচি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
৩। এবার পাউরুটির দুইপাশ কেটে নিন। পাউরুটির মাঝে টকদইয়ের মিশ্রণটি দিয়ে সমান করে ছড়িয়ে দিন। এর উপর আরেকটি পাউরুটি দিয়ে ঢেকে দিন।
৪। প্যান বা তাওয়ায় মাখন দিয়ে দিন। মাখন গলে আসলে এতে কিছু তিল দিয়ে দিন। এর উপর পাউরুটি হাত দিয়ে নাড়ুন। পাউরুটির একপাশে মাখন এবং তিল লেগে যাওয়া পর্যন্ত (ভিডিও অনুযায়ী) নাড়তে থাকুন।
৫। এরপর আবার মাখন এবং তিল দিয়ে দিন। এর উপর পাউরুটির অন্যপাশ দিয়ে নাড়ুন।
৬। ব্যস তৈরি হয়ে গেলো দই স্যান্ডউইচ। হুটহাট অতিথি বলুন কিংবা বাচ্চাদের টিফিনে ঝটপট তৈরি করে পারেন দই স্যান্ডউইচ।
নিগার আলম – ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, সময়-১১:৪৫,
সূত্রঃ (প্রিয়.কম)
সূত্র: হিব্বারস কিচেন
সূত্রঃ সম্পাদনা : রুমানা বৈশাখী
বিভাগ: লাইফ রেসিপি খাবার
সকাল সকাল খাদ্য দ্রব্যের ছবি আমার নাস্তা করা পেটও মানতে চায় না। তারপরও বাচ্চাদের নাস্তা বলে কথা। আপাতত লোভ না হয় নাই বা করলাম।
একটা গোপন কথা বলে দেই, বিছানায় গড়াগড়ির সময় ইউটিউবে আমি সবচেয়ে বেশী রন্ধন বিষয়ক কাহিনি দেখি। 
একা একা ইউটিউবে এমন শো দেখবেননা দয়া করে সাথে একজন মহিলাকে নিয়ে দেখবেন যিনি আপনার সাথে একই বাড়িতে বসত করেন। দেখবেন কেল্লা ফতে!

ঠিক আছে এই ভাবে দেখবেন। সব আশা পূরণ হয়ে যাবে।

সকালের নাস্তা হোক কিংবা বিকেলের স্ন্যাক্স, অথবা বাচ্চাদের টিফিন বা অফিসের লাঞ্চে স্যান্ডউইচ খাবারটি বেশ স্বাস্থ্যকর। সুযোগ পেলে আমি আনিয়ে নেই।
আসলেই স্যান্ডউইচ সহজ এবং সরল খাদ্য। ধন্যবাদ।

জাঙ্কফুড এভয়েড করি। কিন্তু আপনার পোস্টে খাবারের ছবিটা জিহবায় পানি এনে দিল।
দেখলাম শুধু; জ্ঞানটুকু (প্রণালী) নিলামনা!
স্বাস্থই সকল সুখের মুল। শরীর ভাল রাখা ভাল।


অল্প বিস্তর জানি তারপরও মিলিয়ে নিলাম খালিদ দা। স্বাস্থ্যের বিষয়ে নো কম্প্রোমাইজ।
শরীর স্বাস্থ্যই সকল সুখের মুল কাজেই ছোট খাট লোভ দমন করাই ভাল।

* বেশ প্রয়োজনীয় শেয়ার। ধন্যবাদ অফুরান…
যখন তখন বানিয়ে খেয়ে ফেললেই হলো।
খাইতে মন চায়…..
দস্যুরানীর কাছে অর্ডার করে দিন, বিল যা আসে পাঠিয়ে দিয়েন।
