একলা রাতের উপাখ্যান
কোন একদিন ধূপছায়া রোদ্দুর পথ পাড়ি দিয়ে
আমি নৈঃশব্দের ভেলা ভাসাবো;
খুব নির্জন অরণ্য থেকে খুঁড়ে নেব লালচে মৃত্তিকা,
তার ছৈ হয়ে অবিরত জেগে থাকবে নির্ঘুম আকাশ।
মেঘকে বলে দেব ভীষন শ্রাবণে ঢাল হয়ে থাকতে,
আমি কোন মানবের ছায়াতলে স্বস্তি পাই নি
এক মুহুর্তের জন্য।
প্রকৃতি আমাকে দিয়েছে অবিরাম ভিজে যাওয়ার স্বাধীনতা,
মন ভরে নিঃ শ্বাস নেবার উদারতা আর দিয়েছে
উপেক্ষিত জনপদ মাড়িয়ে হাসির ঝর্ণার মূর্ছনা।
মানব দিয়েছে সুখকর অনুভূতি, প্রকাণ্ড,
কখনো তা বিস্তৃত;
আবার কখনো পরিধি ছাড়িয়ে বহূ দূর পথ।
কিন্তু, বেলা শেষে হিসেব কষে দেখেছি –
এই আমি যেখান থেকে শুরু করেছিলাম
পিছিয়ে গিয়েছি তারো চাইতে ঢের।
মানব শুধু সুখের আলিঙ্গন দেয় নি,
ফিরে যাবার সময় দু’ হাত ভরে এঁকে দিয়েছে অবহেলার স্মৃতি চিহ্ন।
তাইতো সেইসব ফেলে আসা অনুভূতিকে
আমি বড্ড রকম ভয় পাই আজকাল।
নিজ পারিপার্শ্বিকতা অসাধারণ ফুটিয়ে তুলেছেন কবি। আপনার লিখার স্ট্যান্ডার্ড স্বতন্ত্র। শুভ সকাল কবি রোদেলা নীলা। দিন হোক সুন্দর। শুভেচ্ছা জানবেন।
আমার এখন বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা ।ব্যস্ততা অবসর দেয় না ,তাইতো কবিতা আর ঠিক কবিতা হয়ে উঠছে না ।
কিন্তু, বেলা শেষে হিসেব কষে দেখেছি –
এই আমি যেখান থেকে শুরু করেছিলাম
পিছিয়ে গিয়েছি তারো চাইতে ঢের।
মানব শুধু সুখের আলিঙ্গন দেয় নি,
ফিরে যাবার সময় দু’ হাত ভরে
এঁকে দিয়েছে অবহেলার স্মৃতি চিহ্ন।

ঠিক তাই ।
দারুণ এক সময়ের উপাখ্যান সুচারু ভাবে তুলে ধরেছেন দিদি ভাই। অভিনন্দন জানবেন।
খুব উৎসাহিত হলাম রিয়া ।
একটি নিখুঁত উপাখ্যান পাঠ করলাম।
সেই সাথে পুরনো নীলাা আপা কে নতুুন করে জানলা
শ্রদ্ধা ও প্রীতি জানবেন।