টকটাইম
ধন্যবাদ যে আজ তুমি ফোনের ওপিঠে এসেছিলে
ধন্যবাদ তোমার কথার খই যত মন দিয়ে ফুটতে দেখেছি আমি, অন্য কারও গল্প সেভাবে বুঝিনি — তবু তোমার ফেয়ারি টেলস ফুরলো একদিন
ধন্যবাদ ঠিক দু’শতাব্দী পরে তোমার গলার আস্বাদ পেলাম
ধন্যবাদ তোমার মনের চেয়ে বেশি ধুয়ে ফেলার ক্ষমতা কোনও ডিটারজেন্টের নেই
অথচ তোমার স্বর ছিল স্টুডিয়োর মতো, কাঠচাঁপা গন্ধের! কষ্ট পাচ্ছিলে, না গো?
ধন্যবাদ আবার মনে করিয়ে দাওনি যে সব সময়ই ভুলভাল তত্ব ঘোরে আমার মাথায়!
ধন্যবাদ দুজনেই বুঝতে পেরেছি একশোভাগ বিচ্ছেদকে ইস্তিরি করেই কোঁচকানোহীন প্রেম তৈরি হয়
ধন্যবাদ যে মৃত্যুর পরের দিন পর্যন্ত এই রকম অযত্ন অদেখাশুনো দিয়ে তুমি বাঁচিয়ে রাখবে আমাকে
ধন্যবাদ তুমি ফোন রাখার সময় ধন্যবাদ ব’লে ফেলোনি
ওহ ধন্যবাদ তুমি তো ফোনই তোলোনি আমার…
ধন্যবাদ দুজনেই বুঝতে পেরেছি একশোভাগ বিচ্ছেদকে ইস্তিরি করেই কোঁচকানোহীন প্রেম তৈরি হয়। দারুণ কবি চন্দন দা।
এই রকম অযত্ন অদেখাশুনো দিয়ে তুমি বাঁচিয়ে রাখবে আমাকে। থাক এভাবে জীবনে সময় গুলো দাদা।
কবিতাটি পড়লাম প্রিয় চন্দন দা। আপনার লিখা বরাবরই স্বতন্ত্র।