এক অনুক্রম ছিলো গত সৌর বৎসরে। তখন বন্য ছিলাম – রেগে ছিলাম – প্রেমে ছিলাম।
গভীর এক রাতে বাতাসে মিশিয়ে দিয়েছি দীর্ঘশ্বাসের ধারাবাহিক পরিক্রমা।
রূপায়নের রাজধানীতে আরবী মেয়ের চোখ দেখে জিজ্ঞেস করেছি ভালোবাসতে পার ?
সে উত্তরে বললো – বাংলাদেশ।
ওর নরম হাত ছুঁয়ে বলেছি – স্নান করবে কন্যা ?
সে স্নান জানে না। একদল বন্য শুকরের মধ্যে পড়ে চিৎকার করে – বাঁচাও মোহতারেমা –
আমার বধিরতা দীর্ঘ বর্ষায়। এখন ফাল্গুন মাস। কিছুটা সুরের ধ্বনি খেলা করে বুকে।
অথচ অন্ধ হয়েছি।
আরবী কন্যার মোহতারেমা ডাক কান ভেদ করে পৌঁছেছে হৃদপিণ্ডে – হাত ধরেছি ওর।
শান্ত হও কুমারী। আমাদের স্নান ঘরে চারটা প্রজাপতি রঙ্গিন পাখা মেলে উড়ছে।
আমরা অচিরেই তুষারে স্কি করবো –
4 thoughts on “প্রজাপতি”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
বেশ স্বতন্ত্র ঘরানার একটি কবিতা উপহার দিয়েছেন। অভিনন্দন প্রিয় কবি আপা।
ধন্যবাদ মুরুব্বী । ভালো থাকবেন।
অসাধারণ হয়েছে দিদি ভাই।
সুন্দর নাজমুন বোন।