চকোলেট দিবস (হ্যাপি চকোলেট ডে)

আজ ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের তৃতীয় দিবস পবিত্রতম চকোলেট দিবস।(হ্যাপি চকোলেট ডে) দেশে দেশে এই উত্সবের দিনটি পালিত হয় সারা ভুবনজুড়ে।

একগুচ্ছ গোলাপের সাথে ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের তৃতীয় দিনটি ইউরোপ আমেরিকায় উদযাপিত হয় এক বাক্স চকোলেট নিয়ে। সেই প্রাচীনকাল থেকে চকোলেট উপহারের মাধ্যমে পছন্দের মানুষটির কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে বার্তাটি।

প্রাচীনকাল হতে চকোলেটকে আধ্যাত্মিক প্রজ্ঞার বিষয় হিসেবে বিয়ের উত্সবে ব্যবহার করা হতো। চকোলেটকে এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস রয়েছে, যা উদ্দীপক, দুশ্চিন্তা নিরোধকের কাজ করে। কাছের মানুষটির দুশ্চিন্তা নিরোধের জন্য আপনিও এক বাক্স চকলেট উপহার দিতে পারেন।

শব্দনীড়ের সাথে যুক্ত সকল কবি, সাহিত্যিক, লেখক-লেখিকাগণকে জানাই পবিত্রতম হ্যাপি চকোলেট ডে (চকোলেট দিবস)-এর আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন। বাংলা কবিতার জয় হোক, বাংলার কবিগণের জয় হোক, বাংলা কবিতা আসরের জয় হোক। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। সকলের পাশে দাঁড়ান। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!

চকোলেট দিবস (হ্যাপি চকোলেট ডে)
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

চকোলেট দিবসেতে চকোলেট চাই,
চকোলেট দিয়ে আজি শুভেচ্ছা জানাই।
জানে ভালো সকলেই আজিকার দিনে,
প্রিয়জনে দিতে হয়, চকোলেট কিনে।

চকোলেট বাক্স সাথে দামী উপহার,
গোলাপী গোলাপগুচ্ছ রেখো দুইচার।
মনে রেখো আজিকে গোলাপ দিবস,
চকোলেট দিলে আজি প্রিয়া হয় বশ।

ভালবেসে চকোলেট দাও প্রিয়জনে,
চকোলেট দিবসের পূণ্য শুভক্ষণে।
গোলাপের গুচ্ছ এক ধরি একহাতে,
ভালবাসা বিনিময় করো প্রিয়া সাথে।

চকোলেট ডে আজিকে করহ পালন,
কাব্য লিখিলেন কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী সম্পর্কে

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন। কাব্যচর্চার সাথে সাথে তিনি সাহিত্যচর্চাও করেন। গল্প ও রম্য রচনা আর ছোট গল্প লিখেন। বহু একাঙ্ক নাটকও তিনি লিখেছেন। অন্ধকারের অন্তরালে, সমাজের শত্রু ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বহু যাত্রাপালা -সোনা ডাকাত, শ্মশানে জ্বলছে স্বামীর চিতা উল্লেখযোগ্য। কবির অভিনয় প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে বিচারক মণ্ডলী তাঁকে বহু সম্মানে ভূষিত করেছেন। লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী একাধারে কবি ও অপর দিকে লেখক। তার লেখা “আমার গাঁ আমার মাটি”, আমার প্রিয় শহর জামুরিয়া, আমার প্রিয় শহর কুলটি, আমার প্রিয় শহর আসানসোল, আমার প্রিয় শহর রাণীগঞ্জ বহু পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী প্রকৃতপক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বী হয়েও তিনি অন্য ধর্মকেও শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করেন। তিনি বিশ্বাস করেন সব মানুষই ঈশ্বরের সন্তান। তাই ধর্মে আলাদা হলেও আমরা সবাই ভাই ভাই।

3 thoughts on “চকোলেট দিবস (হ্যাপি চকোলেট ডে)

  1. আলোচনার সাথে কবিতা উপহার চমৎকার হয়েছে প্রিয় কবি মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী। অভিনন্দন সহ শুভেচ্ছা। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

  2. আপনাকেও হ্যাপি চকোলেট ডে'র আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন কবি দা। :)

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।