হায়রে ফাগুন!
হায়রে ফাগুন লাগলো আগুন
আকাশে বাতাসে
ঋতুরাজ বসন্তের ছোঁয়া দেখি
নিশ্বাসে বিশ্বাসে।
ফাগুন এলেই জ্বলে আগুন
বাসন্তীর মনে,
তাই গাঁদাফুলের মালা পড়ে
ঘুরে বনে বনে।
হায়রে ফাগুন লাগলো আগুন
হোটেল রেস্তরাঁয়,
প্রেমিক যুগল ঘুরে বেড়ায়
রাস্তায় রাস্তায়।
ফাগুন এলে জ্বলে আগুন
কোকিলের গায়,
তাই কৃষ্ণচূড়ার ঢালে বসে
কোকিল গান গায়।
হায়রে ফাগুন লাগলো আগুন
হাট বাজারে,
বসন্তী ফুল লক্ষ্যার পাড়ে
হাজারে হাজারে।
ফাগুন এলে জ্বলে আগুন
প্রেমিক প্রেমিকার গায়,
তাইতো দেখি পার্কে বসে
গল্পে মন মজায়।
"ফাগুন এলে জ্বলে আগুন
প্রেমিক প্রেমিকার গায়,
তাইতো দেখি পার্কে বসে
গল্পে মন মজায়।"
এমনটাই দেখি চারপাশ। শুভ সকাল প্রিয় কবি মি. নিতাই বাবু।
রাস্তায়, হোটেলে, বাগানে, শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ের অবস্থা দেখে এভাবে লিখতে হয়েছে, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। ভালো থাকবেন সবসময় ।
জ্বি দাদা
ফাল্গুনে আগুনের শুভেচ্ছা রইল
এখন যা দেখছি, আমাদের সময়ে ফাগুনেত আগুন এরকম দেখিনি দাদা। তাই এই দেখাদেখির নাঝেই এরকম পোষ্ট। ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা।
হবে, "মাঝেই"
তারপরও ফাগুনের শুভেচ্ছা প্রিয় কবি নিতাই দা।
আগামীতে হয়ত আরও অনেককিছুই দেখতে পাবো। আমাদের সময়ে এরকম কিছুই ছিল না বিধায়, এসব নিয়ে অনেক ভাবতে হয় দিদি।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ ।
কী অসাধারণ ভাষায় সরল ভাবে লিখে যান, পড়লে আমি সত্যই অভিভূত হই।
দাদা, আমাদের সময়ে এরকম কিছু দেখিনি। যা এখন দেখতে হচ্ছে। আগামীতে মনে হয় আরও অনেককিছু দেখতে পাবো। তখন আবার নতুন করে কিছু লিখতে হবে। আশা করি সাথে থাকবেন, শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র দাদা।
ফাগুনের দিন বলে কথা।
হ্যা দিদি, আসলেও তা-ই। আমাদের সময়ে কিন্তু একন কিছুই দেখিনি। তাই অবাক না হয়ে আর পারি না। আবার দেখেও লজ্জা পাই।