ভোরের আলো ছড়িয়ে দিলো
আলোক ভুবনময়,
পূব আকাশে অরুণ হাসে
প্রভাত হাওয়া বয়।
টগর বেলি জুঁই, শিউলি
ফুটে আছে ফুল বাগে,
তরুর শাখে পাখিরা ডাকে
শীতের আমেজ লাগে।
ঘাসের পরে শিশির ঝরে
সোনালী সকাল বেলা,
ধানের খেতে উঠলো মেতে
সোনা রোদ করে খেলা।
অজয় তীরে স্নিগ্ধ সমীরে
বটগাছ তলে বসি,
মধুর সুরে কেমন করে
বাজায় বাঁশি শশী।
মন মাতানো বাঁশির সুরে
পরাণ পাগল করে,
কলসী কাঁখে গাঁয়ের বধূ
জল নিয়ে যায় ঘরে।
দিঘির বাঁকে মরাল থাকে
পানকৌড়ি রোজ আসে,
নীল আকাশে মেঘেরা ভাসে
ফড়িং লাফায় ঘাসে।
ডুবলে বেলা সাঁঝের তারা
ওঠে সাঁঝের আকাশে,
জোছনা রাতে তারার সাথে,
চাঁদ তাই বুঝি হাসে।
এমন সরল ভালোবাসাময় লিখা হৃদয় যেন সুস্থ্য করে তোলে।
অভিনন্দন প্রিয় কবি মি. ভাণ্ডারী।
ধন্যবাদ আপনাকে । সাথেে থাকুন।
জয়গুরু।
ঘাসের পরে শিশির ঝরে
সোনালী সকাল বেলা,
ধানের ক্ষেতে উঠলো মেতে
সোনা রোদ করে খেলা।
চমৎকার প্রকাশ। যেন বাংলাদেশটা উঠে এসেছে কবিতায়। কবি লক্ষণ্ম ভান্ডারী শুভেচ্ছা নিন।
মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। অনুপ্রাণিত হলাম।আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
অদ্ভুত সুন্দর কবিতা প্রিয় কবি দা।
মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। অনুপ্রাণিত হলাম।আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
চমৎকার।
মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। অনুপ্রাণিত হলাম।আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!