খোকার স্বপ্নভঙ্গ
সেদিন আমি ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখি রাতে,
হঠাত কারা দৌড়ে এল বাড়ির উঠোনটাতে।
মাথায় তাদের ঝাঁকড়া কালো চুল,
ডাকাত ওরা, নেইকো কোন ভুল।
হা রে রে চিত্কার করে বাঁশের লাঠি হাতে,
হা হা হা উঠলো হেসে সবাই ওরা একসাথে।
আমি তখন গেলাম ওদের মাঝে,
হাতের অসি ঝনঝনিয়ে বাজে,
আমি বললাম, “হুঁশিয়ার!
এক পাও আসিস যদি আর,
করবো তোদের পথ অবরোধ,
এলেই বিপদ, নেবো প্রতিশোধ”।
হাতের অসি বনবনিয়ে ঘুরে,
কত লোকের মাথাই গেল উড়ে।
বাকিরা সব চম্পট দিল জোরে,
আমি তখন হাসছি হো হো করে।
মায়ের ডাকে স্বপ্ন গেল ভেঙে,
হাসি আমার গেছে কখন থেমে।
কই না কথা চুপটি করে থাকি,
মা বলছে, “ওরে খোকা! ভয় পেয়েছিস নাকি”?
ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখি যখন,
মা ডেকে কয়, “ঘুমো সোনা এখন”।
মায়ের কোলে মাথা তখন রেখে,
স্বপ্নের কথা বললাম মাকে, একে একে।
মা শুনে কয়, “বীর পুরুষ আমার ছেলে”।
বললাম আমি, “করবো বিশ্বজয় মায়ের আশীষ পেলে।
চমৎকার একটি শিশুতোষ লিখা। অভিনন্দন মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
সুন্দর মন্তব্য মুগ্ধ করেছে। প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
ওহ্ অসাধারণ হয়েছে কবি ভাণ্ডারী ভাই। শুভ সন্ধ্যা।
সুন্দর মন্তব্য মুগ্ধ করেছে। প্রিয়কবিকে প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। আন্তরিক অভিনন্দন।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
মায়ের ডাকে স্বপ্ন গেল ভেঙে,
হাসি আমার গেছে কখন থেমে।
কই না কথা চুপটি করে থাকি,
মা বলছে, “ওরে খোকা! ভয় পেয়েছিস নাকি”?
দারুণ তো!! অভিনন্দন কবি দা।
প্রীতিময় মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। প্রিয়কবিকে প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। আন্তরিক অভিনন্দন।
জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!