অজয়ের নদীঘাটে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
অজয়ের নদীঘাটে পড়ে আসে বেলা,
ডুবে রবি সাঙ্গ হয় দিবসের খেলা।
পাখিরা বাসায় ফেরে আঁধার ঘনায়,
চাঁদ উঠে তারা ফুটে আকাশের গায়।
জোছনায় নদীজল ঝিকিমিকি করে,
তরীখানি আছে বাঁধা অজয়ের চরে।
অদূরে শ্মশানঘাটে জ্বলে মৃতদেহ,
চিতার আগুনে কাঁদে মায়াময় স্নেহ।
শাল পিয়ালের বনে শেয়ালেরা হাঁকে,
কুকুরেরা ডাক ছাড়ে অজয়ের বাঁকে।
রাত কাটে ভোর হয় অজয়ের ঘাটে,
রাঙা রবি দেয় উঁকি চাঁপাডাঙা মাঠে।
সোনালী কিরণ ঝরে অজয়ের জলে,
অজয়ের ঘাট ভরে যাত্রী কোলাহলে।
সোনালী কিরণ ঝরে অজয়ের জলে,
অজয়ের ঘাট ভরে যাত্রী কোলাহলে। ___ প্রকৃতির এক অপার মহিমা। শুভ সকাল কবি।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মন ভরে ওঠে।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
শ্রদ্ধা জানাই।
জয়গুরু।
আপনার গ্রামীন এবং বাংলা সংস্কৃতির লেখা গুলোন্আমার কাছে ভীষণ প্রিয় কবি দা।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মন ভরে ওঠে।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
শুভেচ্ছা জানাই।
জয়গুরু।
অজয়ের নদীঘাটের দৃশ্য দেখে মন আনচান করে উঠলো কবি। যাব একবার দেখতে।
সাদর আমন্ত্রণ রইলো। অজয় নদীর এপারে পাথরচুড় গ্রামে আমার বাড়ি। বর্ধমান জেলায়। বর্তমানে নতুন দিল্লিতে এসেছি চাকরির সুত্রে। বাকি জীবনটা গাঁয়ের বাড়িতে কাটাব। ইচ্ছা আছে। সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। সাথে থাকুন। জয়গুরু।
কবিতায় সুন্দর ছবি।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মন ভরে ওঠে।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
শুভেচ্ছা জানাই।
জয়গুরু