জি বাংলা বন্ধ বলে
রান্না ঘরে আগুন জ্বলে
ভাত তবু হয় না,
বাচ্চা বলে মা কি খাবো?
ভেংচি মেরে বলে
আমার মাথা খা।
সারা রাত্রি বিছানাতে
এই পাশে আর ওই পাশেতে
ঘুম তো আসে না,
ঘুমের ঘরে রিমোট চাপে
টেলিভিশন যায় ঘুমিয়ে
তাঁর ঘুম আসে না।
সকাল বেলা জেগে খুকী
রেডি বসে মুখটা দুঃখী
প্রশ্ন ছোড়ে আম্মু আজকে
স্কুল যাবো না?
এতোসব আর ভাল্লাগেনা
সারা রাত্রি ঘুম আসে না
বাবার সাথে যা।
ভয়ে বাবার গায়েতে জ্বর
টাই খুঁজে যায় এ ঘর ও ঘর
পায়নি খুঁজে তবু ভয়ে
প্রশ্ন করে না।
সবকিছু আজ এলোমেলো
জি বাংলাতে কি যে পেলো
যায় আসে যায় অপেক্ষাতে
কেন আসে না?
সবাই কিন্তু জী বাংলা দেখেনা কবি ভাই । ছড়াকাব্যখানা বেশ আমুদে ।
তা বটে মিস হক। তবে যারা দ্যাখেন তাঁদের প্রতিচ্ছবি আকার প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।
"সবকিছু আজ এলোমেলো, জি বাংলাতে কি যে পেলো
যায় আসে যায় অপেক্ষাতে … কেন আসে না?"
___ জানিয়ে দিন জী বাংলা ফিরিয়া আসিয়াছে কবি নূর ইমাম শেখ বাবু।
হাঁহাঁ। তাঁরা ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে।
ভালো থাকুন প্রিয় মুরুব্বী।
চমৎকার প্রিয় কবি বাবু দা।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় দিদি।
জি বন্ধের আতংকে অনেককে আতংতিক হতে দেখেছি। এখন তো চালু। নিশ্চয়ই তারা আনন্দে আছে।
হুম মিস তুবা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। যেমনটা ঝড় থেমে যাবার পরে হয়ে থাকে।
হ্যাঁ তাঁরা আনন্দে আছে।
ভালো থাকুন।
ঘরে ঘরে বহমান আর অতি চেনা এই দৃশ্য।
অনেক ধন্যবাদ মিঃ আহমেদ।
ভালো থাকুন।
ঘুমের ঘরে রিমোট চাপে
টেলিভিশন যায় ঘুমিয়ে
তাঁর ঘুম আসে না। >>> হায়রে !!!!
অবিশ্বাস্য হলেও আমাদের দেশের গৃহিণীদের বাস্তবচিত্র এটি দাদা।
ভালো থাকুন।
জি-বাংলা বন্ধ হয়নি! ফের চালু হয়েছে। তবে কবির লেখা কবিতা পড়ে মুগ্ধ হয়েছি।
শ্রদ্ধেয় কবিকে ধন্যবাদ।
বাঁচা গেছে। তা না হলে তো না খেয়ে মরতে হত প্রিয় কবি।
ভালো থাকুন।
ইভেঞ্চুয়ালি চ্যানেলটা খুলে যাবে এই ধারণা ছিল।কিছু প্রাইভেট মেডিক্যাল বন্ধ; কয়েকদিনের মধ্যেই আবার খুলে দেয়া।সেই বন্ধ এবং খুলে দেয়ার মাঝখানে কিছু বিষয় থেকে যাওয়া– এসব বহু বহু বছর ধরেই হচ্ছে। এই রকম অনেক কিছুতেই হয় এবং পাবলিক ধারণা করতে পারে পরের দৃশ্যে কী আছে!
যাহোক, লেখায় খুব মজা পেলাম।
এক কথায় মানুষের ইমোশান থেকে শুরু করে সার্বিকভাবে মানুষকে ব্ল্যাকমেইল করার একটা প্রবনতা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। জানিনা এর ভবিষ্যৎ কি। কেউ জানে না!
অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।