একটা বৈশাখ এলে আমি তার মুগ্ধ কালো মুখ দেখি, চুলের মধ্য দেখি একটা সাদা সাপ, আমি বলছিলাম সর্প, অথবা কাঁদো কাঁদো মুখের একটা যুগল ছবি। তোমার ভেতরে তখনো ইকারুসের ছবি, আমি বললাম রাখো রাখো, দূরে সরাও তোমার দুঃখবাদী ইকারুস। তুমি একটা সবুজ চনমনে বৃক্ষ গায়ে এঁকে আমাকে বলো তুমি কোথায় নবনীতা ? আমি তখন একটা খাল পার হই।
ধীরে ধীরে এখানের সুন্দরী সাঁওতাল মেয়েটাকে দেখি, কালো মুখের মধ্যে জলপাইগুরির চা বাগান এঁকে রাখা সে কাছে এসে বলে মাইজী ফুল নিবি ?
_____
ঈশপের গল্পের সাথে হেঁটে এসেছে রাত, আমি আলেকজান্দ্রিয়া পাড়ি দেই, একটা ঈগল মমির গায়ে হাত রেখে দেখি তার ওষ্ঠাগত প্রাণের উল্কাপাত। পথিক এসেছিলো পেছন দিক থেকে, তার হাতে হাত রেখে বলি, তুমি থামো এখানে – আধখানা চাঁদের হাত ধরে আমি অনেকটা দূর যেতে চাই – আমি পথিক হবো —
বাহ্ সুন্দর লিখেছেন ,,,শুভেচ্ছা জানবেন
ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
সুনদর একটি কবিতা উপহারের জন্য ধন্যবাদ আপা।
আপনাকেও ধন্যবাদ মুরুব্বী পড়ার জন্য । ভালো থাকবেন ।
কবিতাটি পড়লাম আপা।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা জানবেন ।
এমন গদ্য লেখা গুলো আপনার হাতে অসাধারণ আসে।
ধন্যবাদ রিয়া । ভালো থেকো বন্ধু ।
কবিতাটা ইতিহাসের সাক্ষি হয়ে রইলো
আপ্লুত হলাম এমন মন্তব্যে । শুভকামনা রইলো ।
মুগ্ধ হলাম।
তুমি মুগ্ধ হলে জেনে আমি খুব আপ্লুত হলাম । ভালো থেকো তুবা ।
অসাধারণ কবি নাজমুন নাহার।
ধন্যবাদ সৌমিত্র । ভালো থাকবেন ।