মেঘফুল নেই বলেই
বৃষ্টিতে আপ্লুত হই আমরা,
জলের কোন রঙ নেই বলে
কান্নায় কখনো রংধনু হয় না।
ঝড় ও জলের অদৃশ্য সমীকরণ
বীজগাণিতিক কোন নিয়ম মানে না,
তাই হয়তোবা বিপাশার উপেক্ষা
কখনো নিরঞ্জনের অপেক্ষার মাঝে
কোন দেয়াল হয়ে দাঁড়ায় না।
শীতের শেষ, কালবৈশাখীর দিন
আসি আসি করছে তখন,
এমন এক কুয়াশাচ্ছন্ন হিমেল সকালে
নিরঞ্জনকে জিজ্ঞেস করলাম-
“ঝড়কে বেঁধে শুধু জল দিয়ে কি
বৃক্ষ বাঁচে রে নিরঞ্জন?”
তীক্ষ্ণ চোখে কিছুক্ষণ চেয়ে
ম্লান চেহারায় শুধু বললো,
“বৃক্ষেরা আছে বলেই না
স্বার্থপরের সংখ্যা বেশি নেই।”
আপনার কবিতার থিম আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। শুভেচ্ছা জানবেন কবি।
শুকরিয়া ভাই
"বীজগাণিতিক কোন নিয়ম মানে না, তাই হয়তোবা বিপাশার উপেক্ষা
কখনো নিরঞ্জনের অপেক্ষার মাঝে কোন দেয়াল হয়ে দাঁড়ায় না।"
সেই প্রিয় দুই চরিত্র নিরঞ্জন এবং বিপাশা। অভিনন্দন মি. রোমেল আজিজ।
ধন্যবাদ
ভালোবাসা ভালোবাসা কবি আজিজ ভাই।
বিপাশাকে???
ধারাবাহিক কবিতার এই পর্বটিও পড়লাম ভাই।
ধন্যবাদ
আপনার লেখা পড়বার অপেক্ষায় থাকি। না থাকেন আপনি, না থাকে অন্য কারু পোস্টে আপনার মন্তব্য।
আমি যে কবি নই??