কুকুরের পশমের চেয়ে মানুষের দাড়িতে বেশি জীবাণু
সুইজারল্যান্ডে একটি ক্লিনিকে পরিচালিত এক গবেষণায় পুরুষের দাড়ি সম্পর্কে ভয়াবহ এক ফলাফল বেরিয়ে এসেছে যে, মানুষের দাড়িতে কুকুরের পশমের থেকে বেশি জীবাণু থাকে। হার্সল্যান্ডেন নামক একটি নামকরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গবেষণাটি করা হয়। সূত্র : বিবিসি বাংলা।
মানুষের এমআরআই স্ক্যান যে মেশিনে করা হয়, সেটাতেই কুকুরেরও এমআরআই স্ক্যান করা সম্ভব কিনা – তা দেখাই ছিল ঐ গবেষণার প্রধান উদ্দেশ্য। কিন্তু তা করতে গিয়ে দাড়ি রাখার না-জানা বিপদ প্রকাশ পেয়েছে।
গবেষণায় ১৮ জন পুরুষের দাড়ির নমুনা এবং ৩০টি কুকুরের পশমের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তারপর যে ফলাফল দেখা যায় তা আঁতকে ওঠার মতো। ১৮ জন পুরুষের প্রত্যেকের দাড়িতে উঁচুমাত্রায় ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে।
তাদের মধ্যে সাতজনের দাড়িতে এতো উঁচু মাত্রায় ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে যেটা যে কোনো সময় ঐ মানুষগুলো অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।
অন্যদিকে, যে ৩০টি কুকুরের নমুনা পরীক্ষা করা হয়, তাদের মধ্যে ২৩টির পশমে ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি ছিল। কিন্তু বাকি সাতটি কুকুরের পশম ছিল পুরোপুরি জীবাণুমুক্ত।
আঁন্দ্রিয়াস গাটজেইট, যিনি হার্সল্যান্ডেন ক্লিনিকে ঐ গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন, বিবিসিকে বলেন, ‘‘আমরা যা পেয়েছি, তাতে বলাই যায় যে দাড়িওয়ালা মানুষের চেয়ে কুকুর বেশি পরিষ্কার।’’
এ গবেষণার ফলাফল হয়ত সব দাড়ির ক্ষেত্রে প্র্রযোজ্য নাও হতে পারে। তবে দাড়ি রাখেন যারা তাদের জন্য ভাবনার কারণ হতে পারে।
তথ্য পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ভাগ্যিস দাড়ি রাখা হয়নি।
ধন্যবাদ সুরাইয়া নাজনীন। শুভ সকাল।
ওহোহো !! কী বিপদের কথা বোন সুরাইয়া নাজনীন।
নিউজটা অনেক আগেই পড়েছি, আবার যত্নসহকাররে পড়লাম। এখানে বলে রাখি দাড়ি রাখার ব্যাপারে আমি আবার মুরব্বীদের অনুসরণ করি

দুঃখিত, একটা টাইপিং আছে। উপরের মন্তব্যে বাক্যটা হবে, ” আপনার সচেতনতামূলক পোস্টগুলো ভালো”।
কিছুকাল আগে পড়েছিলাম। শেয়া্র করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভয়ংকর সংবাদ।